Wednesday, May 10, 2023

Edu

 

শিশুর বিকাশে প্রাকৃতিক পরিবেশের ভূমিকা


(ক) দৈহিক-বিকাশ : মানুষের জীবনধারনের জন্য অতি প্রয়োজনীয় অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, জল, আলো, বাতাস প্রভৃতি উপাদান মানুষ মূলত আহরণ করে প্রাকৃতিক পরিবেশ থেকে।

খ) বৌদ্ধিক বিকাশ : প্রকৃতির সংস্পর্শে এসে শিশুর কল্পনা, সৃজনশীলমন, বুদ্ধি, চিন্তন ক্ষমতা, যুক্তিগ্রাহ্যতা প্রভৃতি গড়ে উঠেছে। প্রকৃতির বিজ্ঞান, ভূগোল, ইতিহাস, পরিবেশ শিক্ষা প্রভৃতি বিষয় শিশু পাঠ করে তার বিশ্লেষণী ক্ষমতা ও জ্ঞানমূলক শক্তির ভাণ্ডার সমৃদ্ধ করেছে।

(গ) শৃঙ্খলাবোধের বিকাশ : গাছের পাতা ঝরার সাধারণ উপসর্গ থেকে শুরু করে দিন-রাত্রির পরিবর্তন, গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, শীত ইত্যাদি ঋতুর আবর্তন প্রভৃতি ঘটনা একটি না একটি নিয়ম মেনে সংঘটিত হয়। আর প্রকৃতির এই নিয়মবদ্ধতা শিশুর মধ্যে নিয়মানুবর্তিতার দৃষ্টিভঙ্গি জাগ্রত করে।

(ঘ) নান্দনিক বিকাশ : প্রাকৃতিক পরিবেশে অজস্র প্রাণময় গাছপালা, আকাশ, বাতাস শিশুর সুকুমার বৃত্তিগুলিকে ফুটন্ত ফুলের মতো বর্ণময় করে তুলেছে। প্রকৃতি মানুষের সামনে তার এক নিজস্ব সামঞ্জস্যপূর্ণ রূপ তুলে ধরেছে যা বিখ্যাত শিল্পীরা তাঁদের তুলির টানে ফুটিয়ে তুলতে চেষ্টা করে চলেছেন।

(ঙ) প্রাক্ষোভিক বিকাশ : প্রত্যেক মানুষ প্রকৃতির মধ্যেই নিজেকে স্বাধীন ও মুক্ত ভাবে। এই মুক্ত পরিবেশেই মানুষ এবং প্রাণীর সহাবস্থান ঘটে। মানুষ ও প্রাণীর মধ্যে এই স্নেহ-মায়া-মমতার বন্ধন শিশুর প্রাক্ষোভিক বিকাশে অনন্য ভূমিকা পালন করে।


শিশুর বিকাশে সামাজিক পরিবেশের ভূমিকা :

(ক) দৈহিক বিকাশ : গৃহ পরিবেশে পিতা-মাতা এবং বয়স্ক-ব্যক্তিরা তার জৈবিক অস্তিত্বকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য কঠোর অধ্যাবসায় ও আন্তরিক প্রচেষ্টায় শিশুর হাঁটা, দৌড়ানো, লাফানো, কোনো কিছুকে শক্ত মুঠিতে ধরা, খাদ্য নির্বাচন, পোষাক-পরিচ্ছদ এবং নিরাপদ আশ্রয় দান-এর সঙ্গে সু-অভ্যাস গড়ে তুলতে সাহায্য করে। পরবর্তীকালে বিদ্যালয়, ক্লাব প্রভৃতি শিশুর দৈহিক বিকাশকে সুনিশ্চিত করে।

(খ) মানসিক বিকাশ : শিশুর ভাষাগত বিকাশ, উচ্চারণভঙ্গি, গণনা করা, বিভিন্ন সমাজবাঞ্ছিত আচরণ গড়ে তোলা, চিন্তাশক্তি, কল্পনাশক্তি, স্মৃতিশক্তি, সৃজনশীলতা ও যুক্তিশীলতা প্রভৃতির বিকাশ ঘটানোর জন্য পরিবার, বিদ্যালয়, ক্রীড়া সংস্থা, গণমাধ্যম এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠান নিরন্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

(গ) সামাজিক বিকাশ : জন্মগতভাবে মানুষ, সামাজিক বা অসামাজিক কোনোটাই নয়। কিন্তু যেহেতু সমাজ পরিবেশে তার জন্ম, বৃদ্ধি ও মৃত্যু তাই সামাজিক অনুশাসনগুলি শিশুকে মেনে চলতে হয়। সমাজে বসবাস করতে গিয়ে মানুষ সমবেদনা, সহযোগিতা, নেতৃত্ব, সমমর্মিতা ইত্যাদি মানবিক গুণগুলি আয়ত্ত করে এবং এর মাধ্যমেই সামাজিক স্থিতিশীলতা বজায় থাকে।

(ঘ) প্রাঙ্কোভিক বিকাশ : জন্মের পর থেকেই শিশু প্রাক্ষোভিক প্রতিক্রিয়া করতে শেখে। যেহেতু প্রক্ষোভ থেকে মানবশিশুকে পৃথক করা যায় না তাই প্রক্ষোভের সংযত প্রকাশ সামাজিক দিক থেকে কাম্য। এই জন্য বিদ্যালয় প্রশাসন, ধর্মীয় সংস্থা, বৃহত্তর রাষ্ট্র, পরিবার প্রভৃতি বিশেষভাবে এই আচরণগুলিকে প্রভাবিত করে।

(ঙ) বৌদ্ধিক বিকাশ : সমাজ-পরিবেশের অন্তর্গত বয়স্কব্যক্তিদের কাছ থেকে শিশু ইতিহাস, ভূগোল, সাহিত্য ইত্যাদি বিষয় সংক্রান্ত বহু প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করতে পারে, সমাজে বসবাস করতে করতে শিশুরা সমাজ প্রশাসনের রীতিনীতি সম্পর্কে ওয়াকিবহাল হয় এবং সে বিষয়ে জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা অর্জন করে যা বৌদ্ধিক বিকাশের সহায়ক।

(চ) নৈতিক ও আধ্যাত্মিক বিকাশ : শিশু বড়ো হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সে ভালোমন্দ বোধ, ঔচিত্যও অনুচিত্য বোধ গড়ে ওঠে যা নৈতিক বিকাশের সহায়ক। সমাজে-ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, পরিবার প্রভৃতি শিশুর নৈতিক ও আধ্যাত্মিক বিকাশে সহায়তা করে।

(ছ) শৃঙ্খলাবোধের বিকাশ : শিশুরা তাদের খেলার সাথীদের নিয়ে দল গড়ে, আবার বয়স্করা বিশেষ সহমত গঠন করার জন্য দল গড়ে; অবসর বিনোদনের জন্য দল গঠন করে; সমিতি, ক্লাব ইত্যাদিতে অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে তাদের মধ্যে ধীরে ধীরে কিছু আচরণবিধি মেনে চলার প্রবণতা দেখা দেয়। এর ফলে শিশু ও বয়স্কদের মধ্যে শৃঙ্খলাবোধের বিকাশ হয়।





Wednesday, February 15, 2023

English autobiography of life


My name is ... and I am a student currently enrolled in class xi. I was born and brought up in village...... Where I spent the majority of my childhood. I grew up with my parents, brother and sister within a little poor family. My family is fully depends on my father's occupation. He farm for us and my mother is a housewife. She cooks very tasty and delicious food for us. We helm them which can possible. My family instilled in me a strong sense of discipline. (86)

Growing up, I was an average student. As far as I can remember, when I was three years old, then I was admitted to an anganbari located near our village primary school. There my mother used to bring me every day. There Reading started at 6 am in summer days and reading started at 10 am in winter days. There we used to study with fun. But I was a bit naughty. So I had to get punished for being rude a few times. Our anganbari's teacher used to teach us by showing some pictures. Then end of the school, my mother come to school to bring me home when school off. Three years passed while studying there. Then I was six years old then I was admitted to our........ village's primary school ........Where in our school  all day beginning with prayer. I used to study with a lot of fun getting new books. Thus after going to school for a few days I made many friends there. During Tiffin, we shared it among ourselves. As we all participated in school sports, we used to appear at the school ground with necessary materials for every school function. (182)

 Those groups of school friends was so close to me. So, when I ended of class four and admited julpia andharmanik high school at class five then we went to school together as a group.Among of the friend groups some friends admitted other school but we got few new friends from julpia school. We, friends fun so much In high school life, but my first time experience in the examination hall was not good. When was appearing for the first time for my 10th boards then I read a lot on the night preceding the examination day. I revised my entire course.

Though my father warned me against the consequences of studying late in the night, unfortunately I did not pay any heed to his advice. I reached the examination hall on right time. As I was climbing the stairs, the first bell rang. I rushed to the hall and searched for the seat that was supposed to have my roll number. Within five minutes, all the examinees took their respective seats. My heart was beating fast. I began to feel nervous. The superintendent of the examination read out instructions aloud to the students. He warned the examinees against keeping any objectionable papers or notebooks in their pockets during the examination hour. However, the examinees were allowed to retain their money, bus passes and admission tickets. The superintendent also warned the candidates against using their mobile phones or any other electronic devices.

He then broke the official seal of the envelope containing the question papers. At this time, there was pin-drop silence in the hall. I became all the more nervous. Then, the supervisors distributed the question papers to the examinees. As I received the question paper, I got confused. I began to read it but could not understand the questions. I made a second attempt at reading the questions.

This time, I understood all the questions and some of them seemed to be easy to me. Other examinees were seen looking hither and thither. Some of them were busy in writing while others were gazing at the ceiling of the examination hall. Some were trying to whisper and talk. An examinee was found copying from another one and the supervisor pointed his accusing finger at them. Both were expelled from the hall. This was a stern warning to others who were trying to copy.

 As the first bell rang, I had already started solving the questions. I did the easy questions first and then attempted the difficult ones. After some time, one examinee fell off from his seat, as he was not well. He became unconscious. Attention was diverted towards him. Soon, the doctor came and gave him medical aid. He came to his senses but the doctor advised him not to exert any more. So he left the examination hall without completing his paper.

There was another bell. Now, only half an hour was left. I completed my paper and revised the entire answer sheet. While revising I corrected the mistakes that I had carelessly made. I tied all the extra-sheets to my main answer book. Then there was the last and final bell. The superintendent of the hall announced that no one should write anything from that moment onwards.

Soon the invigilators collected the answer books. I was feeling tired at that time. Finally I came out of the examination hall. This interesting and unique experience shall always be remembered and recollected by me in my life. I learnt a lot about the precautions to be taken and instructions to be followed during the period of examination.

 In my high school life, I can remember So many incident. Frist time bangiya mela experience in my life that was one of most incident Among those incidents. So many shop, exhibition brought at the fair ground of julpia school. There were also electric mary-go-round, brake dance circle, pony ride for little children, Micky mouse, resturent for food and other food stall etc. Thereafter another incident was a common yearly sports competition which compitition  held every year  at our school ground. That competition was a combination of Various type of play. Our school students were participate that competition. There also presented few primary school level completion for play among them to get a honourable best primary school. Whereaway we enjoy it that time. Thereafter except of those incident at our school held so many small Program like independent day celebration, republic day celebration, Netaji's birthday, saraswati puja etc. But one of the incident had sad incident for us which was farewell ceremony our famous teacher farewell forever to us by get some prize. That was so painful to us, as a teacher he try to learn us by his full power of knowledge but we could nothing for him. (249)

However, in high school, I discovered my passion for academics, particularly in the subjects of Arts. I started putting in more effort in my studies and was soon recognized as good resulting performers in my class. (36)

Apart from academics, I was also involved in extracurricular activities. I joined the school debate team and became an active member of the student council. These experiences taught me valuable skills such as public speaking, teamwork, and leadership. I also played kabadi for the club team and was part of the district-level kabadi tournament. (52)

In my free time, I enjoy reading books, watching movies, and playing video games. I also love to travel and explore new places, especially with my family. This helps me relax and recharge for the next week of academics. (36)

As I entered class XI, I had to make an important decision about my future. I had always been interested in writer and wanted to a career in the that field. After much research and guidance from my teachers, I decided to take up some example with a focus on various type of writer's writting. But my favourite writer was sarat chandra chattopadhyay. Being a popular novelist and short story writer of the early 20th century, Sarat Chandra Chattopadhyay wrote more than 30 novels, novellas, and stories. He used his personal tragedies as the basis of his novels and added more personal touch to his works. I like most inspire "pather panchali", "srikanto",  "pather-dabi"  etc.(100)

I also remember In my overpast life I was going to tour at few famous places. When I was going to first time to digha with my family and some friend by touring volvo bus for three days then I was fourteen year old  and I was reading class eight. On 4th august evening we gathered julpia at 8p.m then our bus started to go to digha . Our bus was moving whole night at last when the dawn started and the sun started to arise in the sky then long time after We reached there at first morning time . We rented three room for four days. Then we went to intend for the bay of bengal beach with two ball. We played 9.30 to 11.30 through the see's wave every day. (122)

Digha is one of the oldest seaside beach-cum-resort for tourists in West Bengal in the East Midnapore district. Visiting to Digha always allows visiting to the following nearby places: Udaipur, The marine aquarium and Research center, Lord Shiva Temple in Chandaneshwar, Junput (40 KM from Digha) – famous for fishing, Shankarpur Beach, Subarnarekha River, Talsari, Mandarmoni. (47)

Known for the beauty of the beach and the special sea-side food hubs, Digha is a wonderful visiting paradise for the visitors. Tourists mainly spot two places, the old Digha beach and the new Digha beach. The old Digha beach is more of for taking a dip in the water and spending a cool and calm time. The new Digha beach is more of a food hub come everything else. New Digha is much much more crowded compared to the old Digha. And as expected we visited both the beaches.
Immediately after lunch, we took a rickshaw and visited the new Digha beach. We spent a nice evening and dark hour out there. Had lovely sea-side special food in there, which included famous fish fries amongst other food. Along with this, New Digha is also a lovely place for shopping. I and our's two kids got on also horse and take round of the entire beach. They are pretty it was cheap. We also did some shopping and as the sun set, we went in to the beach and sit there watching the lovely Bay of Bengal with the tides rising high. Slowly the tide water came in and we finished our visit of the day, making a way back to the hotel. Not only the beaches, the whole side of digha also very beautiful. Walking down the streets of Digha through the green environment is another experience. (220)

A few years back I had a visit to a historical place of Murshidabad district which is located at West Bengal, in Eastern India. I spend a wonderful time visiting several historical sites in Murshidabad that includes the Palaces, Castles, Mosques, temples, and the ancient remains of the reigning period of Nawab Siraj-Ud-Dullah. It was a family visit with my nephews and nieces where we enjoyed excavating the historical truth behind the heaps of debris of the past remains. We had a visit to the famous Hazarduari Palace of Murshidabad, Katra Masjid, Old Cossimbazar Rajbari, Motijheel Park, Khosh Bagh, House of Jagath Seth, Nasipur Palace, Kiriteswari Temple, Kathgola Gardens, and Pareshnath Temple. (104)

The Hazarduari Palace is built in a vast premise on the banks of the Bhagirathi river with spectacular architecture of the entire palace. The architecture has a Greek influence with thousands of doors from which it derives the name ‘Hazarduari.’ The interiors of the museum are magnificent with high dome structure and chandeliers of 96 lamps. The similar one we have seen at ‘Jagath Seth’s House’ the ride on the horse carriage to this marvelous palace was fascinating for all of us. After visiting the Hazarduari Palace, we went to ‘Katra Masjid’ which is also spread across a vast area with wonderfully maintained garden and massive stone pillars resembling the Islamic architecture. It has a great historical value built by Nawab Murshid Quli Khan. This place bears the Burial Tomb of the Nawab. Our next visit was to Old Cossimbazar Rajbari and House of Jagat Seth. The Old Cossimbazar Rajbari has an architectural importance which emphasizes on the remains of the Old Palace that are quite well maintained by the State Government. (160)

It was a memorable and heart-wrenching visit to the historical places in Murshidabad which left the impression of the Nawabi reign in Bengal.(20)

In conclusion, my journey so far has been an exciting and rewarding one. I have learned a lot about myself and the world around me, and I am grateful for the experiences that have shaped me into the person I am today. I look forward to the future with a sense of optimism and hope, and I am confident that I have the skills and knowledge to succeed in whatever I choose to do. (66)

Wednesday, January 18, 2023

জ্যামিতির মহা এপিসোডঃ এক নজরে জ্যামিতির সংজ্ঞা।

 জ্যামিতির মহা এপিসোডঃ

এক নজরে জ্যামিতির সংজ্ঞা।


❑ সূক্ষ্মকোণ (Acute angle) : এক সমকোণ (৯০°) অপেক্ষা ছোট কোণকে সূক্ষকোণ বলে।


❑ সমকোণ (Right angle) : একটি সরল রেখার উপর অন্য একটি লম্ব টানলে এবং লম্বের দু’পাশে অবস্থিত ভূমি সংলগ্ন কোণ দুটি সমান হলে, প্রতিটি কোণকে সমকোণ বলে। এক সমকোণ= ৯০°


❑ স্থূলকোণ (Obtuse angle) : এক সমকোণ অপেক্ষা বড় বিন্তু দুই সমকোণ অপেক্ষা ছোট কোণকে সথূলকোণ বলে।


❑ প্রবৃদ্ধ কোণ (Reflex angle) : দুই সমকোণ অপেক্ষা বড় কিন্তু চার সমকোণ

অপেক্ষা ছোট কোণকে প্রবদ্ধ কোণ বলে। অর্থাৎ ৩৬০° > x ১৮০° হলে x একটি প্রবৃদ্ধ কোণ।


❑ সরল কোণ (Straight angle) : দু’টি সরল রেখাপরস্পর সম্পর্ণ বিপরীত দিকে গমন করলে রেখাটির দু’পাশে যে কোণ উৎপন্ন হয় তাকে সরলকোণ বলে। সরলকোণ দুই সমকোণের সমান বা ১৮০°।


❑ বিপ্রতীপ কোণ (Vertically Opposite angle ) : দু’টি সরল রেখা পরস্পর ছেদ করলে যে চারটি কোণ উৎপন্ন হয় এদের যে কোন একটিকে তার বিপরীত কোণের বিপ্রতীপ কোণ বলে।


❑ সম্পূরক কোণ(Supplementary angle ) : দু’টি কোণের সমষ্টি ১৮০° বা দুই সমকোণ হলে একটিকে অপরটির সম্পূরক কোণ বলে।


❑ পূরককোণ (Complementary angle) : দু’টি কোণের সমষ্টি এক সমকোণ বা ৯০° হলে একটিকে অপরটির পূরক কোণ বলে।


❑ একান্তর কোণ : দু’টি সমান্তরাল রেখাকে অপর একটি রেখা তির্যকভাবে ছেদ করলে ছেদক রেখার বিপরীত পাশে সমান্তরাল রেখা যে কোণ উৎপন্ন করে তাকে একান্তর কোণ বলে। একান্তর কোণগুলো পরস্পর সমান হয়।


❑ অনুরূপকোণ: দু’টি সমান্তরাল সরল রেখাকে অপর একটি সরল রেখা ছেদ করলে ছেদকের একই পাশে যে কোণ উৎপন্ন হয় তকে অনুরূপ কোণ বলে। অনুরূপ কোণগুলো পরস্পর সমান হয়।


❑ সন্নিহিতকোণ: যদি দু’টি কোণের একটি সাধারণ বাহু থাকে তবে একটি কোণের অপর কোণের সন্নিহিত কোণ বলে।


❑ ত্রিভূজ (Triangle): তিনটি সরলরেখা দ্বারা সীমাবদ্ধ ক্ষেত্রকে ত্রিভূজ বলে।


❑ সুক্ষ্মকোণী ত্রিভূজ (Acute angle triangle ) : যে ত্রিভূজের তিনটি কোণই এক সমকোণ(৯০° ) এর ছোট তাকে সূক্ষ্মকোণী ত্রিভূজ বলে।


❑ স্থূলকোণী ত্রিভূজ (Obtuse angled triangle) : যে ত্রিভূজের একটি কোণ স্থূলকোণ বা এক সমকোণ অপেক্ষা বড় তাকে স্থূলকোণী ত্রিভূজ বলে। কোন ত্রিভূজের একের অধিক স্থূলকোণ থাকতে পারে না।


❑ সমকোণী ত্রিভূজ (Right angled triangle) : যে ত্রিভূজের একটি কোণ সমকোণ তাকে সমকোণী ত্রিভূজ বলে। কোন ত্রিভূজে একটির অধিক সমকোণ থাকতে পারে না। সমকোণী ত্রিভূজের সমকোণের বিপরীত বাহুকে অতিভূজ এবং সমকোণ সংলগ্ন বাহুদ্বয়ের একটিকে ভূমি এবং অপরটিকে লম্ব বলা হয়।


❑ পরিবৃত্ত : তিনটি শীর্ষবিন্দু যোগ করে যেমন একটিমাত্র ত্রিভুজ হয় তেমনি তিনটি বিন্দু (শীর্ষ)গামী বৃত্তও একটিই, এর নাম পরিবৃত্ত।


❑ পরিকেন্দ্র : পরিবৃত্তের কেন্দ্র (যে বিন্দু ত্রিভুজের শীর্ষত্রয় থেকে সমদূরত্বে স্থিত)।


❑ চতুর্ভুজ : চারটি রেখাংশ দিয়ে সীমাবদ্ধ সরলরৈখিক ক্ষেত্রের সীমারেখাকে চতুর্ভুজ বলে।


বিকল্প সংজ্ঞা: চারটি রেখাংশ দিয়ে আবদ্ধ চিত্রকে চতুর্ভুজ বলে।


❑ কর্ণঃ চতুর্ভুজের বিপরীত শীর্ষ বিন্দুগুলোর দিয়ে তৈরি রেখাংশকে কর্ণ বলে। চতুর্ভুজের কর্ণদ্বয়ের সমষ্টি তার পরিসীমার চেয়ে কম।


❑ চতুর্ভুজের বৈশিষ্ট্যঃ চারটি বাহু, চারটি কোন, অন্তর্বর্তী চারটি কোনের সমষ্টি ৩৬০°।


❑ সামান্তরিক: যে চতুর্ভুজের বিপরীত বাহুদ্বয় সমান ও সমান্তরাল এবং বিপরীত কোণগুলো সমান (কিন্তু কোণ গুলো সমকোন নয়), তাকে সামান্তরিক বলে। সামান্তরিকের কর্ণদ্বয় পরস্পরকে সমদ্বিখণ্ডিত করে।


❑ আয়ত: যে চতুর্ভুজের বিপরীত বাহুগুলো সমান ও সমান্তরাল এবং প্রতিটি কোণ সমকোণ, তাকে আয়ত বলে।


❑ বর্গক্ষেত্র: বর্গক্ষেত্র বলতে ৪টি সমান বাহু বা ভূজ বিশিষ্ট বহুভূজ, তথা চতুর্ভূজকে বোঝায়, যার প্রত্যেকটি অন্তঃস্থ কোণ এক সমকোণ বা নব্বই ডিগ্রীর সমান।


❑ রম্বসঃ যে চতুর্ভুজের চারটি বাহুর দৈর্ঘ্য পরস্পর সমান তাকে রম্বস বলে।রম্বস হলো সামান্তরিকের একটি বিশেষ রূপ অর্থাৎ সামান্তরিকের সন্নিহিত বাহুদ্বয় সমান হলে তখন তা রম্বস হয়ে যায়।(রম্বসের কর্ণদ্বয় পরস্পরকে সমকোণে সমদ্বিখণ্ডিত করে।রম্বসের বিপরীত কোণগুলো পরস্পর সমান।)


❑ ট্রাপিজিয়াম (Trapezium) :  যে চতুর্ভুজের একজোড়া বিপরীত বাহু সমান্তরাল কিন্তু অসমান তাকে ট্রাপিজিয়াম বলে। 


❑ বহুভুজঃ একই সমতলে অবস্থিত কতকগুলো রেখাংশ তাদের প্রান্তবিন্দুতে পরস্পর যুক্ত হয়ে যে বদ্ধ সমতলীয় আকৃতি তৈরি করে তাকে বহুভুজ বলে।

(সরলরেখা দ্বারা সীমাবদ্ধ বহুভুজ হয়, বক্র রেখা দ্বারা সীমাবদ্ধ বহুভুজ নয়)


যদি বহুভুজের সবগুলি বাহু ও কোণ সমান হয়, তবে সেটিকে সুষম বহুভুজ বলে।


❑ বিপ্রতীপ কোণঃ কোন কোণের বাহুদ্বয়ের বিপরীত রশ্মি যে কোণ তৈরি করে, তা ঐ কোণের বিপ্রতীপ কোণ বলে।


❑ গোলকঃ দুইটি পরস্পর বিপরীত রশ্মি তাদের সাধারণ প্রান্ত বিন্দুতে যে কোণ উৎপন্ন করে, তাকে সরল কোণ বলে।


❑ প্রবৃদ্ধকোণঃ দুই সমকোণ থেকে বড় কিন্তু চার সমকোণ থেকে ছোট কোণকে প্রবৃদ্ধকোণ বলে।


❑ সমান্তরাল রেখাঃ একই সমতলে অবস্থিত দুটি সরল রেখা একে অপরকে ছেদ না করলে, তাদেরকে সমান্তরাল সরল রেখা বলে।


❑ ছেদকঃ যে সরলরেখা দুই বা ততোধিক সরলরেখাকে ছেদ করে, তাকে ছেদক বলে।


❑ অন্তঃকেন্দ্রঃ ত্রিভুজের কোণত্রয়ের সমদ্বিখন্ডকগুলো সমবিন্দু ।ত্রই বিন্দু ত্রিভুজের অন্তঃকেন্দ্র।


❑ পরিকেন্দ্রঃ ত্রিভুজের বাহুত্রয়ের লম্বদ্বিখন্ডকত্রয় সমবিন্দু। ত্রই বিন্দু ত্রিভুজের পরিকেন্দ্র।


❑ ভরকেন্দ্রঃ ত্রিভুজের কোণ একটি শীর্ষবিন্দু এবং তার বিপরীত বাহুর মধ্যবিন্দুর সংযোজক সরলরেখাকে মধ্যমা বলে। ত্রিভুজের মধ্যমাত্রয় সমবিন্দু। ত্রই বিন্দু ত্রিভুজের ভরকেন্দ্র।


❑ লম্ব কেন্দ্রঃ ত্রিভুজের তিনটি শীর্ষ থেকে বিপরীত বাহুগুলির উপর তিনটি লম্ব সমবিন্দুগামী, এবং বিন্দুটির নাম লম্বকেন্দ্র (Orthocenter )


❑ লম্ববিন্দুঃ ত্রিভুজের শীর্ষত্রয় হতে বিপরীত বাহুর উপর অঙ্কিত লম্বত্রয় সমবিন্দু। ত্রই বিন্দু ত্রিভুজের লম্ববিন্দু।


❑ সর্বসমঃ দুইটি ক্ষেত্র সর্বসম হবে যদি একটি ক্ষেত্র অন্যটির সাথে সর্বতোভাবে মিলে যায়। সর্বসম বলতে আকার ও আকৃতি সমান বুঝায়।


❑ বর্গঃ আয়তক্ষেত্রের দুটি সন্নিহিত বাহু সমান হলে তাকে বর্গ বলে।


❑ স্পর্শকঃ একটি বৃত্ত ও একটি সরলরেখার যদি একটি ও কেবল ছেদবিন্দু থাকে তবে রেখাটিকে বৃত্তটির একটি স্পর্শক বলা হয়।


❑ সাধারণ স্পর্শকঃ একটি সরলরেখার যদি দুইটি বৃত্তের স্পর্শক হয়, তবে বৃত্ত দুইটির একটি সাধারণ স্পর্শক বলা হয়।


❑ আয়তিক ঘনবস্তুঃ তিন জোড়া সমান্তরাল আয়তাকার সমতল বা পৃষ্ট দ্বারা আবদ্ধ ঘনবস্তুকে আয়তিক ঘনবস্তু বলে।


❑ ঘনকঃ আয়তাকার ঘনবস্তুর দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতা সমান হলে, তাকে ঘনক বলে।


❑ কোণকঃ কোন সমকোণী ত্রিভুজে সমকোণ সংলগ্ন যে কোন একটি বাহুকে স্থির রেখে ঐ বাহুর চতুর্দিকে ত্রিভুজটিকে ঘুরালে যে ঘনবস্তু উৎপন্ন হয় তাকে সমবৃত্তভুমিক কোণক বলে।


❑ সিলিন্ডার বা বেলুনঃ একটি আয়তক্ষেত্রের যে কোন একটি বাহুকে স্থির রেখে ঐ বাহুর চতুর্দিকে আয়তক্ষেত্রটিকে ঘুরালে যে ঘনবস্তু উৎপন্ন হয় তাকে সমবৃত্তভুমিক বেলুন বলে।


❑বাহু :

❑ ত্রিভুজের বাহু = ৩টি,

❑ চতুর্ভুজের বাহু = ৪টি

❑ বৃত্তের বাহু = নাই,

❑ ঘনকের বাহু = ৮টি

❑ ঘনবস্তুর বাহু = ১২টি

❑ কিছু প্রাসঙ্গিক ইংরেজী শব্দ


Geometry-জ্যামিতি,

Point-বিন্দু্,

Line-রেখা,

Solid-ঘনবস্ত

Angle-কোণ,

Adjacent angle-সন্নিহিত কোণ,

Vertically opposite angles-বিপ্রতীপকোন,

Straight angles-সরলরেখা,

Right angle-সমকোণ,

Acute angle সূক্ষকোণ,


Obtuse angle- স্থুলকোণ ,

Reflex angle –প্রবিদ্ধ কোন,

Complementary angle-পূরক কোণ,

Supplementary angle-সম্পুরক কোণ,

Parallel line-সমান্তরাল রেখা,

Transversal-ছেদক,

Alternate angle-একান্তর কোণ,

Corresponding angle-অনুরূপ কোণ,

In-center – অন্ত-কেন্দ্র,

Circumcenter – পরিকেন্দ্র,

Centroid –ভরকেন্দ্র,

Orthocenter- লম্ববিন্দু,


Equilateral triangle-সমবাহু ত্রিভুজ,

Isosceles angle-সমদিবাহু ত্রিভুজ,

Scalene angle –বিষমবাহু ত্রিভুজ,

Right angled triangle- সমকোণী ত্রিভুজ,

Acute angled triangle-সূক্ষকোণী ত্রিভুজ,

Obtuse angled triangle-স্থুলকোণী ত্রিভুজ,

Congruent – সর্বসম,


Equiangular triangles-সদৃশকোণী ত্রিভুজ,

Quadrilateral- চতুভুজ,

Diagonal-কর্ণ,

Parallelogram- সামন্তরিক,

Rectangle-আয়তক্ষেত্র ,

Square-বর্গ, Rhombus-রম্বস,

Mensuration -পরিমিতি



Saturday, December 10, 2022

একাদশ শ্রেণী ইংরেজি প্রশ্ন ও উত্তর | Class 11 English Question and Answer :

 

Leela’s Friend (Prose) R.K. Narayan – পশ্চিমবঙ্গ একাদশ শ্রেণির ইংরেজি প্রশ্ন ও উত্তর | West Bengal Class 11th English Question and Answer

MCQ | একাদশ শ্রেণী ইংরেজি প্রশ্ন ও উত্তর – Leela’s Friend (Prose) R.K. Narayan | Class 11 English Question and Answer :

  1. The story ‘ Leela’s Friend ‘ is taken from@- Malgudi Days.
  1. According to Sidda , the doctor lived @- near the market.
  1. Sidda has lost his job in the doctor’s house because @-The doctor and his family left the town.
  1. Leela was their -year old daughter @- five.
  1. Which of the following works Sidda was not allowed to do ? @-cooking
  1. According to Sidda from where can Leela touch the moon ? @-Standing on the roof the house .
  1. Leela firmly believed that Sidda  @- knew moon
  1. Leela keenly examined the ball for the traces of @-the moon
  1. Leela took Sidda’s class during @-evening
  1. Coming to the backyard to point the moon up for Leela’s realisation of moon’s presence Sidda stopped @- near the well
  1. ” She had another pencil and a catalogue and commanded . ” The command was

(A) ‘ Draw a kind of cat ‘ 

(B) write ‘ two ‘ or ‘ three ‘ 

(C) ‘ Now write ‘ 

(D) ‘ open your book 

Ans: (C) ‘ Now write ‘

  1. ‘ Leela used to listen incomparable stories from Sidda after dinner

(A) at dining table

(B) at study time 

(C) at bed time 

(D) none of these 

Ans: (C) at bed time

  1. In Sivasanker’s house Sidda slept –

(A) in Leela’s room

(B) in the drawing room 

(C) servant’s quarter 

(D) outside the house 

Ans: (D) outside the house

Short Answer Type Questions | একাদশ শ্রেণী ইংরেজি প্রশ্ন ও উত্তর – Leela’s Friend (Prose) R.K. Narayan | Class 11 English Question and Answer : 

  1. What was Mr. Sivasanker doing standing in the veranda ?

Ans: Mr. Sivasanker was standing in the front veranda of his house , brooding over the servant problem . 

  1. Who was Sidda ? 

Ans: Sidda was a homeless poor boy who earned his living working as a servant in others house . 

  1. What kind of job did Sidda do in Mr. Sivasanker’s house ? 

Ans: Sidda washed clothes , tended the garden , ran erounds , chopped wood and looked after Leela .

  1. What wages was paid to Sidda for his work in Sivasanker’s house ?

Ans: Sidda was given two meals a day and four rupees a month for his work in Sivasanker’s house .

  1. What game did Sidda and Leela use to play ?

Ans: Sidda and Leela used to play throwing balls and various tricks associated to it . 

  1. How did Leela feel about Sidda’s company ?

Ans:  Leela felt supremely happy geting Sidda’s company as Sidda’s first priority was to make her happy and he did .

  1. ” You must be very quick about it ” , – What is referred by ‘ it ‘ ? 

Ans: Here ‘ it ‘ is referred to the red ball that touched the moon and came back with the traces of the moon . 

  1. Why must it be very quick to look at ?

Ans: Traces of the moon on the ball must be very quick to look at because it would all evaporate and go back to the moon . 

  1. What were the items for Leela to teach Sidda ? 

Ans: Leela had a box filled with catalogues , illustrated books and stamps of pencils to teach Sidda . 

  1. What did Leela know and draw for Sidda ? 

Ans: Leela knew two or three letters of the alphabet and could draw a kind of cat and crow . 

  1. How would Sidda get relief from Leela’s teaching ? 

Ans: To get relief from Leela’s teaching Sidda would say that probably her mother was calling her dinner .

  1. What kind of story did Sidda tell Leela to let her sleep after dinner ? 

Ans: Sidda told Leela at betime incomparable stories of animals in the jungle , of gods in heaven , of magicians who could conjure up golden castle and fill them with little princess and their pets .

  1. Which thought made Leela’s mother panicky ?

Ans: Leela’s mother was panicky as she thought that Sidda , with his knowledge of the household , might come in at night and loot .

  1. What did Leela ask Sidda to draw ? 

Ans: Leela asked Sidda to draw the ‘ crow ‘ and the letter- ‘ B ‘ . 

  1. What was Mr. Sivasanker’s first impression of Sidda ? 

Ans: The first impression of Mr. Sivasanker about was that Sidda was not a bad fellow and looked tidy.

  1. its May 2015 What was the charge of Mr. Sivasanker’s family against Sidda ? 

Ans: The charge of Mr. Sivasanker’s family against Sidda was of stealing Leela’s Gold chain .

  1. After being proven innocence of Sidda what was the resolution of Mr. Sivasanker about sidda ?

Ans: Mr. Sivasanker decided to tell the inspector that they could not have kept a criminal like Sidda in their house . 

  1. Who ultimately found the gold chian and where ?

Ans: Leela’s mother ultimately found the gold chain in a tamarind pot . 

Descriptive Type Questions | একাদশ শ্রেণী ইংরেজি প্রশ্ন ও উত্তর – Leela’s Friend (Prose) R.K. Narayan | Class 11 English Question and Answer : 

  1. ” In any case , we couldn’t have kept a criminal like him in the house . ” Who is the speaker ? Who is the ‘ criminal ‘ referred to here ? What led the speaker to such a comment ? 

[ “ আর কোনোভাবেই তার মতো অপরাধীকে আমাদের বাড়িতে রাখতে পারব না । ” বক্তা কে ? এখানে কাকে উদ্দেশ্য করে ‘ criminal ‘ বলা হয়েছে ? কোন ঘটনা বক্তাকে এরকম মন্তব্য করতে বাধ্য করেছিল ? ]

Ans: The speaker is Mr. Sivasanker . Here , the ‘ criminal ‘ is referred to Sidda . 

Mr. Sivasanker means here Sidda whom he has appointed as a domestic servant . After the loss of Leela’s gold chain that very boy is suspected as a thief and handed over to the police . Even when the chain is found , Leela’s parents stick to their old stand that Sidda is a confirmed criminal . The moral of the story comes out here . The focus is here on the class difference in a materialistic society the master and the servant . Though it was proved that Sidda did not steal Leela’s gold chain , Mr. Sivasanker did not repent Sidda’s police custody . The poor , thus are not given any chance to line properly and honourably by the rich . 

  1. How was the teaching and learning procedure continued between Leela and Sidda in the story ‘ Leela’s Friend ‘ ? Or , How did Leela try to make Sidda write ? What was the result ? 

[ কীভাবে লীলা সিদ্দাকে লেখা শেখানোর চেষ্টা করেছিল এবং তার ফলাফল কী হয়েছিল ? ] 

Ans: In the short story of R.K. Narayan- ‘ Leela’s Friend ‘ at dusk , the little girl , Leela held a class for Sidda . Playing the role of teacher gave her great joy . She made him squat on the floor with a pencil between his fingers and a catalogue in front of him . She had another pencil and a catalogue and commanded him to write or copy whatever she wrote in the pages of her catalogue Sidda did not able to imitate properly even the Letter ‘ B ‘ and simply drawn picture of ‘ crow ‘ and was rebuked by her . She pitied him and redoubled her efforts to teach him and made him sit till his stiff , inflexible wrist cracked . The good fellow , an adept at controlling the moon , was utterly incapable of plying the pencil so he sought relief by saying that her mother was calling her for dinner and the school hour would end. 

  1. ” Sidda , come and play ! ” Who is the speaker ? What would Sidda do when he heard this call ? What kind of games did the speaker play ?

[ সিদ্দা , এসো এবং খেলো ! উক্তিটি কার ? সিদ্দা এই ধরনের ডাক শুনে কী করত ? বস্তা কোন ধরনের খেলা খেলত ? ] 

Ans . The little daughter of Mr. Sivasanker , Leela is the speaker of the line ” Sidda , come and play ! ” 

Hearing Leela’s call , Sidda had to drop any work he might be doing and run to her as she stood in the front garden with red ball in her hand . 

  The speaker played the game of throwing ball with Sidda . Leela flung the ball to Sidda and the later flung it back to her . Then she asked him to throw the ball in sky and Sidda , clutching the ball , closing his eyes for a second threw it up . When the ball returned back to them , Sidda would say to her to find traces of moon as it touched the Moon . Leela tried to see it through the little gap of the tightly covered ball quickly . Sidda told her that her knew the moon and it would follow him where he would go . He could touch the moon standing on the coconut tree . This kind of games both used to play and made Leela supremely hapy with the company . 

Karma (Prose) Khushwant Singh – পশ্চিমবঙ্গ একাদশ শ্রেণির ইংরেজি প্রশ্ন ও উত্তর | West Bengal Class 11th English Question and Answer

MCQ | একাদশ শ্রেণী ইংরেজি – Karma (Prose) Khushwant Singh প্রশ্ন ও উত্তর | Class 11 English Question and Answer :

  1. Sir Mohan Lal looked at himself in the mirror of – 

(A) a dressing room 

(B) a train compartment

(C) a first class waiting room

(D) a make up room

Ans: (C) a first class waiting room

  1. ” You are a bit of all right , old chap ” ‘ old chap ‘ is said by –

(A) the T.T of the train 

(B) the mirror of waiting room 

(C) Sir Mohan Lal 

(D) Khushwant Singh 

Ans: (B) the mirror of waiting room

  1. Sir Mohan Lal was about – 

(A) 40 years old  

(B) 35 years old

(C) 50 years old 

(D) 45 years old

Ans: (C) 50 years old

  1. Lady Lal was a / an

(A) native woman 

(B) non – residential Indian 

(C) English lady 

(D) none of these 

Ans: (A) native woman

  1. Lachmi wore a

(A) diamond nose ring 

(B) emerald nose ring

(C) ruby nose ring 

(D) shapphire ring 

Ans: (A) diamond nose ring

  1. Sir Mohanlal was by profession a – – 

(A) vizier officer and reader 

(B) professor and social worker 

(C) Vizer and a barrister

(D) farmer and businessman

Ans: (C) Vizer and a barrister


Wednesday, July 13, 2022

14/07/2022 polsc.

 ক্ষমতা কাকে বলে ? ক্ষমতার উপাদান গুলি কি কি আলোচনা করো।


                  অথবা


জাতীয় শক্তি বলতে কী বোঝো ? এর উপাদান গুলি আলোচনা করো।


অথবা


জাতীয় শক্তির উপাদান বিশ্লেষন করো ।



ক্ষমতা 


ক্ষমতা বা শক্তির ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো Power , যা ফরাসি শব্দ Pouvoir  এবং লাতিন শব্দ Potestas থেকে উৎপত্তি । এর অর্থ হলো সমক্ষমতা।

      আন্তর্জাতিক সম্পর্কের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ধারণা হলো জাতীয় শক্তি । এককথায় এর সংজ্ঞা দেওয়া সম্ভব নয় । তবে " হ্যান্স মরগেনথাউ (Hans Morgenthau )-এর মতে," ক্ষমতা হলো অন্যের মন ও কাজকর্মের ওপর একজন মানুষের নিয়ন্ত্রণ "  জোসেফ ফ্র্যাঙ্কেল বলেছেন " অন্যের মন ও কার্যকে নিয়ন্ত্রণ করে কাঙ্ক্ষিত ফললাভের সামর্থ্যই হল ক্ষমতা"



অর্থনীতি:-


বর্তমানে অর্থনীতি হলো একটি দেশের অন্যতম মানদণ্ড । শিল্পের প্রসার, মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি , বৈদেশিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে অনুকূল অবস্থা ইত্যাদি হল জীবনযাত্রার মান-উন্নয়নের সঙ্গে একটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির সূচকসমূহ ।



মনস্তত্ত্ব:-


একটি জাতির মধ্যে যখন আত্মবিশ্বাস থাকবে , তখন তারা নিজেদের উন্নতিতে সার্বিকভাবে সচেষ্ট হবে তখন তাদের সামগ্রিক উন্নতি ঘটবে । এই কারণে হিটলার জার্মানির মধ্যে আর্য জাতির শ্রেষ্ঠত্ব প্রচার করেছিলেন।



সামরিক শক্তি:-


কোন দেশকে তখনই শক্তিশালী বলা হবে যখন তার সামরিক শক্তি বেশি থাকবে । তবে এই ক্ষেত্রে শুধু সৈন্য সংখ্যা যথেষ্ট নয় , সামরিক বাহিনীকে আধুনিক অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হতে হবে । যেমন জাপানের হিরোসিমা ও নাগাসাকির ওপর পারমাণবিক বোমা নিক্ষেপ,দুটি শহরকে কার্যত ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছিল ।



সরকার:-


 পররাষ্ট্রনীতি নির্ধারণ ও নির্ধারিত নীতির পক্ষে জনসমর্থন সংগ্রহ সরকারের গুরুদায়িত্ব।




কূটনীতি:-


 কূটনীতির  গুণগত দিকটি হলো জাতীয় ক্ষমতার উপাদান সমূহের মধ্যে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ। একটি দেশের সরকার যে পররাষ্ট্র নীতি নির্ধারণ করে তার বাস্তবায়নের দায়িত্ব অর্পিত হয় কূটনীতিবিদদের উপর। শান্তির সময়ে একটি জাতির পররাষ্ট্রবিষয়ক আচরণের ওপর তার জাতীয় শক্তির হ্রাসবৃদ্ধি যথেষ্ট পরিমাণে নির্ভরশীল। বলাবাহুল্য , এই বিষয়টি সম্পূর্ণভাবে নির্ভর করে সংশ্লিষ্ট দেশের প্রতিনিধি হিসেবে বিদেশে অবস্থানকারী রাষ্ট্রদূতদের উপর ।




উপসংহার


পরিশেষে বলা যেতে পারে যে কোন একটি দেশের জাতীয় শক্তি কতখানি তা বিচার করার সময় কেউ কেউ বিশেষ কোনো একটি উপাদানকে এরূপ শক্তির নির্ধারকের আসনে বসিয়ে অন্যান্য উপাদানের গুরুত্ব কে কার্যত অস্বীকার করেন। এরূপ করা আদৌ যুক্তিসঙ্গত নয়। যেসব উপাদান একটি নির্দিষ্ট সময়ে যে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করে অন্য সময়ে সেই সব উপাদানের ওই ভূমিকা নাও থাকতে পারে। জাতীয় শক্তির বিভিন্ন উপাদানের অবস্থিতি যথেষ্ট নয় একটি দেশের সরকার সেগুলির যথাযথ ব্যবহার করতে পারছে কিনা তার ওপর ওই দেশের জাতীয় শক্তি নির্ভর করে ।