জীবনের গল্প বড়ই অদ্ভূত রকমের এমনই বলছিল সোমনাথ নামের এক কলিগের । এরকম সময় সে বলে উঠল এক উদ্ভট কথা আর কথাটা শুনে মনোহরের মনে কী একটা ভাবনা উদয় হতে হতে মিলিয়ে যায়। হঠাৎ কীরকমের ভাবনাময় পরিস্থিতি তার মাথার মধ্যে দিয়ে চলে গেল সে শতচেষ্টা করেও আর তার মনে এল না। সারাদিন এক অদ্ভুত পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে কাজ শেষে দিনের শেষে সন্ধ্যার মুখে তার মনে পড়ল আবাই সেই একরকমের এক ভাবনা। সে আবারও একটু চিন্তিত হয়ে পড়ল কিছুসময়ের জন্য, এমতাবস্থায় সে আর করবে এইভাবে দেখতে দেখতে তার চিন্তাটা রোগের কারণ হয়ে দাঁড়াল। সে বেশিরভাগ সময়েই ভাবনার মধ্যে দিয়ে বয়ে চলে। সে অজান্তেই কখন এমন অবস্হার মধ্যে দিয়েবয়ে চলে সে নিজেও জানে না। একদিন তার এই ভাবনা স্বপ্নের মধ্যেও স্পষ্ট ফুটে উঠল। আর এবার সে দেখল যে, সে একা এক ছোট্ট পাহাড়ের উপর দাঁড়িয়ে আর সেই জায়গাটা প্রায় জলমগ্ন আর জল হঠাৎ বাড়ছে আর সে তলিয়ে যাচ্ছে, সে সাহায্যের জন্য চেঁচানোর চেষ্টা করেও পারছিল না তার গলা যেন কিসে চেপে গেছে এদিকে জল বাড়তে বাড়তে তার কাঁধ থেকে গলা ছাপিয়ে মুখ এবং শেষে নাক ছাপিয়ে তাকে আরও গভীরে আরও গভীরে চলে যেতে হচ্ছে, সে আর থাকতে পারছে না সে বাঁচার জন্য নিজেকে সজোরে ঝাঁকাতেই সে শুনতে পেল এক বিড়ালের শব্দ এবং সাথে সাথে তার চোখ খুলে গেল ও দেখল তার সারা গা ঘামে ভিজে গেছে ও তার বিড়াল ঘরের এককোনে ভয়ে জড়সড় হয়ে রয়েছে, সে বুঝতে পারল যে তার গলার উপর বিড়ালের ভড় থাকার জন্য সে হয়ত চেঁচাতে পারছিল না।
ead more......
No comments:
Post a Comment