Wednesday, January 18, 2023

জ্যামিতির মহা এপিসোডঃ এক নজরে জ্যামিতির সংজ্ঞা।

 জ্যামিতির মহা এপিসোডঃ

এক নজরে জ্যামিতির সংজ্ঞা।


❑ সূক্ষ্মকোণ (Acute angle) : এক সমকোণ (৯০°) অপেক্ষা ছোট কোণকে সূক্ষকোণ বলে।


❑ সমকোণ (Right angle) : একটি সরল রেখার উপর অন্য একটি লম্ব টানলে এবং লম্বের দু’পাশে অবস্থিত ভূমি সংলগ্ন কোণ দুটি সমান হলে, প্রতিটি কোণকে সমকোণ বলে। এক সমকোণ= ৯০°


❑ স্থূলকোণ (Obtuse angle) : এক সমকোণ অপেক্ষা বড় বিন্তু দুই সমকোণ অপেক্ষা ছোট কোণকে সথূলকোণ বলে।


❑ প্রবৃদ্ধ কোণ (Reflex angle) : দুই সমকোণ অপেক্ষা বড় কিন্তু চার সমকোণ

অপেক্ষা ছোট কোণকে প্রবদ্ধ কোণ বলে। অর্থাৎ ৩৬০° > x ১৮০° হলে x একটি প্রবৃদ্ধ কোণ।


❑ সরল কোণ (Straight angle) : দু’টি সরল রেখাপরস্পর সম্পর্ণ বিপরীত দিকে গমন করলে রেখাটির দু’পাশে যে কোণ উৎপন্ন হয় তাকে সরলকোণ বলে। সরলকোণ দুই সমকোণের সমান বা ১৮০°।


❑ বিপ্রতীপ কোণ (Vertically Opposite angle ) : দু’টি সরল রেখা পরস্পর ছেদ করলে যে চারটি কোণ উৎপন্ন হয় এদের যে কোন একটিকে তার বিপরীত কোণের বিপ্রতীপ কোণ বলে।


❑ সম্পূরক কোণ(Supplementary angle ) : দু’টি কোণের সমষ্টি ১৮০° বা দুই সমকোণ হলে একটিকে অপরটির সম্পূরক কোণ বলে।


❑ পূরককোণ (Complementary angle) : দু’টি কোণের সমষ্টি এক সমকোণ বা ৯০° হলে একটিকে অপরটির পূরক কোণ বলে।


❑ একান্তর কোণ : দু’টি সমান্তরাল রেখাকে অপর একটি রেখা তির্যকভাবে ছেদ করলে ছেদক রেখার বিপরীত পাশে সমান্তরাল রেখা যে কোণ উৎপন্ন করে তাকে একান্তর কোণ বলে। একান্তর কোণগুলো পরস্পর সমান হয়।


❑ অনুরূপকোণ: দু’টি সমান্তরাল সরল রেখাকে অপর একটি সরল রেখা ছেদ করলে ছেদকের একই পাশে যে কোণ উৎপন্ন হয় তকে অনুরূপ কোণ বলে। অনুরূপ কোণগুলো পরস্পর সমান হয়।


❑ সন্নিহিতকোণ: যদি দু’টি কোণের একটি সাধারণ বাহু থাকে তবে একটি কোণের অপর কোণের সন্নিহিত কোণ বলে।


❑ ত্রিভূজ (Triangle): তিনটি সরলরেখা দ্বারা সীমাবদ্ধ ক্ষেত্রকে ত্রিভূজ বলে।


❑ সুক্ষ্মকোণী ত্রিভূজ (Acute angle triangle ) : যে ত্রিভূজের তিনটি কোণই এক সমকোণ(৯০° ) এর ছোট তাকে সূক্ষ্মকোণী ত্রিভূজ বলে।


❑ স্থূলকোণী ত্রিভূজ (Obtuse angled triangle) : যে ত্রিভূজের একটি কোণ স্থূলকোণ বা এক সমকোণ অপেক্ষা বড় তাকে স্থূলকোণী ত্রিভূজ বলে। কোন ত্রিভূজের একের অধিক স্থূলকোণ থাকতে পারে না।


❑ সমকোণী ত্রিভূজ (Right angled triangle) : যে ত্রিভূজের একটি কোণ সমকোণ তাকে সমকোণী ত্রিভূজ বলে। কোন ত্রিভূজে একটির অধিক সমকোণ থাকতে পারে না। সমকোণী ত্রিভূজের সমকোণের বিপরীত বাহুকে অতিভূজ এবং সমকোণ সংলগ্ন বাহুদ্বয়ের একটিকে ভূমি এবং অপরটিকে লম্ব বলা হয়।


❑ পরিবৃত্ত : তিনটি শীর্ষবিন্দু যোগ করে যেমন একটিমাত্র ত্রিভুজ হয় তেমনি তিনটি বিন্দু (শীর্ষ)গামী বৃত্তও একটিই, এর নাম পরিবৃত্ত।


❑ পরিকেন্দ্র : পরিবৃত্তের কেন্দ্র (যে বিন্দু ত্রিভুজের শীর্ষত্রয় থেকে সমদূরত্বে স্থিত)।


❑ চতুর্ভুজ : চারটি রেখাংশ দিয়ে সীমাবদ্ধ সরলরৈখিক ক্ষেত্রের সীমারেখাকে চতুর্ভুজ বলে।


বিকল্প সংজ্ঞা: চারটি রেখাংশ দিয়ে আবদ্ধ চিত্রকে চতুর্ভুজ বলে।


❑ কর্ণঃ চতুর্ভুজের বিপরীত শীর্ষ বিন্দুগুলোর দিয়ে তৈরি রেখাংশকে কর্ণ বলে। চতুর্ভুজের কর্ণদ্বয়ের সমষ্টি তার পরিসীমার চেয়ে কম।


❑ চতুর্ভুজের বৈশিষ্ট্যঃ চারটি বাহু, চারটি কোন, অন্তর্বর্তী চারটি কোনের সমষ্টি ৩৬০°।


❑ সামান্তরিক: যে চতুর্ভুজের বিপরীত বাহুদ্বয় সমান ও সমান্তরাল এবং বিপরীত কোণগুলো সমান (কিন্তু কোণ গুলো সমকোন নয়), তাকে সামান্তরিক বলে। সামান্তরিকের কর্ণদ্বয় পরস্পরকে সমদ্বিখণ্ডিত করে।


❑ আয়ত: যে চতুর্ভুজের বিপরীত বাহুগুলো সমান ও সমান্তরাল এবং প্রতিটি কোণ সমকোণ, তাকে আয়ত বলে।


❑ বর্গক্ষেত্র: বর্গক্ষেত্র বলতে ৪টি সমান বাহু বা ভূজ বিশিষ্ট বহুভূজ, তথা চতুর্ভূজকে বোঝায়, যার প্রত্যেকটি অন্তঃস্থ কোণ এক সমকোণ বা নব্বই ডিগ্রীর সমান।


❑ রম্বসঃ যে চতুর্ভুজের চারটি বাহুর দৈর্ঘ্য পরস্পর সমান তাকে রম্বস বলে।রম্বস হলো সামান্তরিকের একটি বিশেষ রূপ অর্থাৎ সামান্তরিকের সন্নিহিত বাহুদ্বয় সমান হলে তখন তা রম্বস হয়ে যায়।(রম্বসের কর্ণদ্বয় পরস্পরকে সমকোণে সমদ্বিখণ্ডিত করে।রম্বসের বিপরীত কোণগুলো পরস্পর সমান।)


❑ ট্রাপিজিয়াম (Trapezium) :  যে চতুর্ভুজের একজোড়া বিপরীত বাহু সমান্তরাল কিন্তু অসমান তাকে ট্রাপিজিয়াম বলে। 


❑ বহুভুজঃ একই সমতলে অবস্থিত কতকগুলো রেখাংশ তাদের প্রান্তবিন্দুতে পরস্পর যুক্ত হয়ে যে বদ্ধ সমতলীয় আকৃতি তৈরি করে তাকে বহুভুজ বলে।

(সরলরেখা দ্বারা সীমাবদ্ধ বহুভুজ হয়, বক্র রেখা দ্বারা সীমাবদ্ধ বহুভুজ নয়)


যদি বহুভুজের সবগুলি বাহু ও কোণ সমান হয়, তবে সেটিকে সুষম বহুভুজ বলে।


❑ বিপ্রতীপ কোণঃ কোন কোণের বাহুদ্বয়ের বিপরীত রশ্মি যে কোণ তৈরি করে, তা ঐ কোণের বিপ্রতীপ কোণ বলে।


❑ গোলকঃ দুইটি পরস্পর বিপরীত রশ্মি তাদের সাধারণ প্রান্ত বিন্দুতে যে কোণ উৎপন্ন করে, তাকে সরল কোণ বলে।


❑ প্রবৃদ্ধকোণঃ দুই সমকোণ থেকে বড় কিন্তু চার সমকোণ থেকে ছোট কোণকে প্রবৃদ্ধকোণ বলে।


❑ সমান্তরাল রেখাঃ একই সমতলে অবস্থিত দুটি সরল রেখা একে অপরকে ছেদ না করলে, তাদেরকে সমান্তরাল সরল রেখা বলে।


❑ ছেদকঃ যে সরলরেখা দুই বা ততোধিক সরলরেখাকে ছেদ করে, তাকে ছেদক বলে।


❑ অন্তঃকেন্দ্রঃ ত্রিভুজের কোণত্রয়ের সমদ্বিখন্ডকগুলো সমবিন্দু ।ত্রই বিন্দু ত্রিভুজের অন্তঃকেন্দ্র।


❑ পরিকেন্দ্রঃ ত্রিভুজের বাহুত্রয়ের লম্বদ্বিখন্ডকত্রয় সমবিন্দু। ত্রই বিন্দু ত্রিভুজের পরিকেন্দ্র।


❑ ভরকেন্দ্রঃ ত্রিভুজের কোণ একটি শীর্ষবিন্দু এবং তার বিপরীত বাহুর মধ্যবিন্দুর সংযোজক সরলরেখাকে মধ্যমা বলে। ত্রিভুজের মধ্যমাত্রয় সমবিন্দু। ত্রই বিন্দু ত্রিভুজের ভরকেন্দ্র।


❑ লম্ব কেন্দ্রঃ ত্রিভুজের তিনটি শীর্ষ থেকে বিপরীত বাহুগুলির উপর তিনটি লম্ব সমবিন্দুগামী, এবং বিন্দুটির নাম লম্বকেন্দ্র (Orthocenter )


❑ লম্ববিন্দুঃ ত্রিভুজের শীর্ষত্রয় হতে বিপরীত বাহুর উপর অঙ্কিত লম্বত্রয় সমবিন্দু। ত্রই বিন্দু ত্রিভুজের লম্ববিন্দু।


❑ সর্বসমঃ দুইটি ক্ষেত্র সর্বসম হবে যদি একটি ক্ষেত্র অন্যটির সাথে সর্বতোভাবে মিলে যায়। সর্বসম বলতে আকার ও আকৃতি সমান বুঝায়।


❑ বর্গঃ আয়তক্ষেত্রের দুটি সন্নিহিত বাহু সমান হলে তাকে বর্গ বলে।


❑ স্পর্শকঃ একটি বৃত্ত ও একটি সরলরেখার যদি একটি ও কেবল ছেদবিন্দু থাকে তবে রেখাটিকে বৃত্তটির একটি স্পর্শক বলা হয়।


❑ সাধারণ স্পর্শকঃ একটি সরলরেখার যদি দুইটি বৃত্তের স্পর্শক হয়, তবে বৃত্ত দুইটির একটি সাধারণ স্পর্শক বলা হয়।


❑ আয়তিক ঘনবস্তুঃ তিন জোড়া সমান্তরাল আয়তাকার সমতল বা পৃষ্ট দ্বারা আবদ্ধ ঘনবস্তুকে আয়তিক ঘনবস্তু বলে।


❑ ঘনকঃ আয়তাকার ঘনবস্তুর দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতা সমান হলে, তাকে ঘনক বলে।


❑ কোণকঃ কোন সমকোণী ত্রিভুজে সমকোণ সংলগ্ন যে কোন একটি বাহুকে স্থির রেখে ঐ বাহুর চতুর্দিকে ত্রিভুজটিকে ঘুরালে যে ঘনবস্তু উৎপন্ন হয় তাকে সমবৃত্তভুমিক কোণক বলে।


❑ সিলিন্ডার বা বেলুনঃ একটি আয়তক্ষেত্রের যে কোন একটি বাহুকে স্থির রেখে ঐ বাহুর চতুর্দিকে আয়তক্ষেত্রটিকে ঘুরালে যে ঘনবস্তু উৎপন্ন হয় তাকে সমবৃত্তভুমিক বেলুন বলে।


❑বাহু :

❑ ত্রিভুজের বাহু = ৩টি,

❑ চতুর্ভুজের বাহু = ৪টি

❑ বৃত্তের বাহু = নাই,

❑ ঘনকের বাহু = ৮টি

❑ ঘনবস্তুর বাহু = ১২টি

❑ কিছু প্রাসঙ্গিক ইংরেজী শব্দ


Geometry-জ্যামিতি,

Point-বিন্দু্,

Line-রেখা,

Solid-ঘনবস্ত

Angle-কোণ,

Adjacent angle-সন্নিহিত কোণ,

Vertically opposite angles-বিপ্রতীপকোন,

Straight angles-সরলরেখা,

Right angle-সমকোণ,

Acute angle সূক্ষকোণ,


Obtuse angle- স্থুলকোণ ,

Reflex angle –প্রবিদ্ধ কোন,

Complementary angle-পূরক কোণ,

Supplementary angle-সম্পুরক কোণ,

Parallel line-সমান্তরাল রেখা,

Transversal-ছেদক,

Alternate angle-একান্তর কোণ,

Corresponding angle-অনুরূপ কোণ,

In-center – অন্ত-কেন্দ্র,

Circumcenter – পরিকেন্দ্র,

Centroid –ভরকেন্দ্র,

Orthocenter- লম্ববিন্দু,


Equilateral triangle-সমবাহু ত্রিভুজ,

Isosceles angle-সমদিবাহু ত্রিভুজ,

Scalene angle –বিষমবাহু ত্রিভুজ,

Right angled triangle- সমকোণী ত্রিভুজ,

Acute angled triangle-সূক্ষকোণী ত্রিভুজ,

Obtuse angled triangle-স্থুলকোণী ত্রিভুজ,

Congruent – সর্বসম,


Equiangular triangles-সদৃশকোণী ত্রিভুজ,

Quadrilateral- চতুভুজ,

Diagonal-কর্ণ,

Parallelogram- সামন্তরিক,

Rectangle-আয়তক্ষেত্র ,

Square-বর্গ, Rhombus-রম্বস,

Mensuration -পরিমিতি



Saturday, December 10, 2022

একাদশ শ্রেণী ইংরেজি প্রশ্ন ও উত্তর | Class 11 English Question and Answer :

 

Leela’s Friend (Prose) R.K. Narayan – পশ্চিমবঙ্গ একাদশ শ্রেণির ইংরেজি প্রশ্ন ও উত্তর | West Bengal Class 11th English Question and Answer

MCQ | একাদশ শ্রেণী ইংরেজি প্রশ্ন ও উত্তর – Leela’s Friend (Prose) R.K. Narayan | Class 11 English Question and Answer :

  1. The story ‘ Leela’s Friend ‘ is taken from@- Malgudi Days.
  1. According to Sidda , the doctor lived @- near the market.
  1. Sidda has lost his job in the doctor’s house because @-The doctor and his family left the town.
  1. Leela was their -year old daughter @- five.
  1. Which of the following works Sidda was not allowed to do ? @-cooking
  1. According to Sidda from where can Leela touch the moon ? @-Standing on the roof the house .
  1. Leela firmly believed that Sidda  @- knew moon
  1. Leela keenly examined the ball for the traces of @-the moon
  1. Leela took Sidda’s class during @-evening
  1. Coming to the backyard to point the moon up for Leela’s realisation of moon’s presence Sidda stopped @- near the well
  1. ” She had another pencil and a catalogue and commanded . ” The command was

(A) ‘ Draw a kind of cat ‘ 

(B) write ‘ two ‘ or ‘ three ‘ 

(C) ‘ Now write ‘ 

(D) ‘ open your book 

Ans: (C) ‘ Now write ‘

  1. ‘ Leela used to listen incomparable stories from Sidda after dinner

(A) at dining table

(B) at study time 

(C) at bed time 

(D) none of these 

Ans: (C) at bed time

  1. In Sivasanker’s house Sidda slept –

(A) in Leela’s room

(B) in the drawing room 

(C) servant’s quarter 

(D) outside the house 

Ans: (D) outside the house

Short Answer Type Questions | একাদশ শ্রেণী ইংরেজি প্রশ্ন ও উত্তর – Leela’s Friend (Prose) R.K. Narayan | Class 11 English Question and Answer : 

  1. What was Mr. Sivasanker doing standing in the veranda ?

Ans: Mr. Sivasanker was standing in the front veranda of his house , brooding over the servant problem . 

  1. Who was Sidda ? 

Ans: Sidda was a homeless poor boy who earned his living working as a servant in others house . 

  1. What kind of job did Sidda do in Mr. Sivasanker’s house ? 

Ans: Sidda washed clothes , tended the garden , ran erounds , chopped wood and looked after Leela .

  1. What wages was paid to Sidda for his work in Sivasanker’s house ?

Ans: Sidda was given two meals a day and four rupees a month for his work in Sivasanker’s house .

  1. What game did Sidda and Leela use to play ?

Ans: Sidda and Leela used to play throwing balls and various tricks associated to it . 

  1. How did Leela feel about Sidda’s company ?

Ans:  Leela felt supremely happy geting Sidda’s company as Sidda’s first priority was to make her happy and he did .

  1. ” You must be very quick about it ” , – What is referred by ‘ it ‘ ? 

Ans: Here ‘ it ‘ is referred to the red ball that touched the moon and came back with the traces of the moon . 

  1. Why must it be very quick to look at ?

Ans: Traces of the moon on the ball must be very quick to look at because it would all evaporate and go back to the moon . 

  1. What were the items for Leela to teach Sidda ? 

Ans: Leela had a box filled with catalogues , illustrated books and stamps of pencils to teach Sidda . 

  1. What did Leela know and draw for Sidda ? 

Ans: Leela knew two or three letters of the alphabet and could draw a kind of cat and crow . 

  1. How would Sidda get relief from Leela’s teaching ? 

Ans: To get relief from Leela’s teaching Sidda would say that probably her mother was calling her dinner .

  1. What kind of story did Sidda tell Leela to let her sleep after dinner ? 

Ans: Sidda told Leela at betime incomparable stories of animals in the jungle , of gods in heaven , of magicians who could conjure up golden castle and fill them with little princess and their pets .

  1. Which thought made Leela’s mother panicky ?

Ans: Leela’s mother was panicky as she thought that Sidda , with his knowledge of the household , might come in at night and loot .

  1. What did Leela ask Sidda to draw ? 

Ans: Leela asked Sidda to draw the ‘ crow ‘ and the letter- ‘ B ‘ . 

  1. What was Mr. Sivasanker’s first impression of Sidda ? 

Ans: The first impression of Mr. Sivasanker about was that Sidda was not a bad fellow and looked tidy.

  1. its May 2015 What was the charge of Mr. Sivasanker’s family against Sidda ? 

Ans: The charge of Mr. Sivasanker’s family against Sidda was of stealing Leela’s Gold chain .

  1. After being proven innocence of Sidda what was the resolution of Mr. Sivasanker about sidda ?

Ans: Mr. Sivasanker decided to tell the inspector that they could not have kept a criminal like Sidda in their house . 

  1. Who ultimately found the gold chian and where ?

Ans: Leela’s mother ultimately found the gold chain in a tamarind pot . 

Descriptive Type Questions | একাদশ শ্রেণী ইংরেজি প্রশ্ন ও উত্তর – Leela’s Friend (Prose) R.K. Narayan | Class 11 English Question and Answer : 

  1. ” In any case , we couldn’t have kept a criminal like him in the house . ” Who is the speaker ? Who is the ‘ criminal ‘ referred to here ? What led the speaker to such a comment ? 

[ “ আর কোনোভাবেই তার মতো অপরাধীকে আমাদের বাড়িতে রাখতে পারব না । ” বক্তা কে ? এখানে কাকে উদ্দেশ্য করে ‘ criminal ‘ বলা হয়েছে ? কোন ঘটনা বক্তাকে এরকম মন্তব্য করতে বাধ্য করেছিল ? ]

Ans: The speaker is Mr. Sivasanker . Here , the ‘ criminal ‘ is referred to Sidda . 

Mr. Sivasanker means here Sidda whom he has appointed as a domestic servant . After the loss of Leela’s gold chain that very boy is suspected as a thief and handed over to the police . Even when the chain is found , Leela’s parents stick to their old stand that Sidda is a confirmed criminal . The moral of the story comes out here . The focus is here on the class difference in a materialistic society the master and the servant . Though it was proved that Sidda did not steal Leela’s gold chain , Mr. Sivasanker did not repent Sidda’s police custody . The poor , thus are not given any chance to line properly and honourably by the rich . 

  1. How was the teaching and learning procedure continued between Leela and Sidda in the story ‘ Leela’s Friend ‘ ? Or , How did Leela try to make Sidda write ? What was the result ? 

[ কীভাবে লীলা সিদ্দাকে লেখা শেখানোর চেষ্টা করেছিল এবং তার ফলাফল কী হয়েছিল ? ] 

Ans: In the short story of R.K. Narayan- ‘ Leela’s Friend ‘ at dusk , the little girl , Leela held a class for Sidda . Playing the role of teacher gave her great joy . She made him squat on the floor with a pencil between his fingers and a catalogue in front of him . She had another pencil and a catalogue and commanded him to write or copy whatever she wrote in the pages of her catalogue Sidda did not able to imitate properly even the Letter ‘ B ‘ and simply drawn picture of ‘ crow ‘ and was rebuked by her . She pitied him and redoubled her efforts to teach him and made him sit till his stiff , inflexible wrist cracked . The good fellow , an adept at controlling the moon , was utterly incapable of plying the pencil so he sought relief by saying that her mother was calling her for dinner and the school hour would end. 

  1. ” Sidda , come and play ! ” Who is the speaker ? What would Sidda do when he heard this call ? What kind of games did the speaker play ?

[ সিদ্দা , এসো এবং খেলো ! উক্তিটি কার ? সিদ্দা এই ধরনের ডাক শুনে কী করত ? বস্তা কোন ধরনের খেলা খেলত ? ] 

Ans . The little daughter of Mr. Sivasanker , Leela is the speaker of the line ” Sidda , come and play ! ” 

Hearing Leela’s call , Sidda had to drop any work he might be doing and run to her as she stood in the front garden with red ball in her hand . 

  The speaker played the game of throwing ball with Sidda . Leela flung the ball to Sidda and the later flung it back to her . Then she asked him to throw the ball in sky and Sidda , clutching the ball , closing his eyes for a second threw it up . When the ball returned back to them , Sidda would say to her to find traces of moon as it touched the Moon . Leela tried to see it through the little gap of the tightly covered ball quickly . Sidda told her that her knew the moon and it would follow him where he would go . He could touch the moon standing on the coconut tree . This kind of games both used to play and made Leela supremely hapy with the company . 

Karma (Prose) Khushwant Singh – পশ্চিমবঙ্গ একাদশ শ্রেণির ইংরেজি প্রশ্ন ও উত্তর | West Bengal Class 11th English Question and Answer

MCQ | একাদশ শ্রেণী ইংরেজি – Karma (Prose) Khushwant Singh প্রশ্ন ও উত্তর | Class 11 English Question and Answer :

  1. Sir Mohan Lal looked at himself in the mirror of – 

(A) a dressing room 

(B) a train compartment

(C) a first class waiting room

(D) a make up room

Ans: (C) a first class waiting room

  1. ” You are a bit of all right , old chap ” ‘ old chap ‘ is said by –

(A) the T.T of the train 

(B) the mirror of waiting room 

(C) Sir Mohan Lal 

(D) Khushwant Singh 

Ans: (B) the mirror of waiting room

  1. Sir Mohan Lal was about – 

(A) 40 years old  

(B) 35 years old

(C) 50 years old 

(D) 45 years old

Ans: (C) 50 years old

  1. Lady Lal was a / an

(A) native woman 

(B) non – residential Indian 

(C) English lady 

(D) none of these 

Ans: (A) native woman

  1. Lachmi wore a

(A) diamond nose ring 

(B) emerald nose ring

(C) ruby nose ring 

(D) shapphire ring 

Ans: (A) diamond nose ring

  1. Sir Mohanlal was by profession a – – 

(A) vizier officer and reader 

(B) professor and social worker 

(C) Vizer and a barrister

(D) farmer and businessman

Ans: (C) Vizer and a barrister


Wednesday, July 13, 2022

14/07/2022 polsc.

 ক্ষমতা কাকে বলে ? ক্ষমতার উপাদান গুলি কি কি আলোচনা করো।


                  অথবা


জাতীয় শক্তি বলতে কী বোঝো ? এর উপাদান গুলি আলোচনা করো।


অথবা


জাতীয় শক্তির উপাদান বিশ্লেষন করো ।



ক্ষমতা 


ক্ষমতা বা শক্তির ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো Power , যা ফরাসি শব্দ Pouvoir  এবং লাতিন শব্দ Potestas থেকে উৎপত্তি । এর অর্থ হলো সমক্ষমতা।

      আন্তর্জাতিক সম্পর্কের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ধারণা হলো জাতীয় শক্তি । এককথায় এর সংজ্ঞা দেওয়া সম্ভব নয় । তবে " হ্যান্স মরগেনথাউ (Hans Morgenthau )-এর মতে," ক্ষমতা হলো অন্যের মন ও কাজকর্মের ওপর একজন মানুষের নিয়ন্ত্রণ "  জোসেফ ফ্র্যাঙ্কেল বলেছেন " অন্যের মন ও কার্যকে নিয়ন্ত্রণ করে কাঙ্ক্ষিত ফললাভের সামর্থ্যই হল ক্ষমতা"



অর্থনীতি:-


বর্তমানে অর্থনীতি হলো একটি দেশের অন্যতম মানদণ্ড । শিল্পের প্রসার, মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি , বৈদেশিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে অনুকূল অবস্থা ইত্যাদি হল জীবনযাত্রার মান-উন্নয়নের সঙ্গে একটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির সূচকসমূহ ।



মনস্তত্ত্ব:-


একটি জাতির মধ্যে যখন আত্মবিশ্বাস থাকবে , তখন তারা নিজেদের উন্নতিতে সার্বিকভাবে সচেষ্ট হবে তখন তাদের সামগ্রিক উন্নতি ঘটবে । এই কারণে হিটলার জার্মানির মধ্যে আর্য জাতির শ্রেষ্ঠত্ব প্রচার করেছিলেন।



সামরিক শক্তি:-


কোন দেশকে তখনই শক্তিশালী বলা হবে যখন তার সামরিক শক্তি বেশি থাকবে । তবে এই ক্ষেত্রে শুধু সৈন্য সংখ্যা যথেষ্ট নয় , সামরিক বাহিনীকে আধুনিক অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হতে হবে । যেমন জাপানের হিরোসিমা ও নাগাসাকির ওপর পারমাণবিক বোমা নিক্ষেপ,দুটি শহরকে কার্যত ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছিল ।



সরকার:-


 পররাষ্ট্রনীতি নির্ধারণ ও নির্ধারিত নীতির পক্ষে জনসমর্থন সংগ্রহ সরকারের গুরুদায়িত্ব।




কূটনীতি:-


 কূটনীতির  গুণগত দিকটি হলো জাতীয় ক্ষমতার উপাদান সমূহের মধ্যে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ। একটি দেশের সরকার যে পররাষ্ট্র নীতি নির্ধারণ করে তার বাস্তবায়নের দায়িত্ব অর্পিত হয় কূটনীতিবিদদের উপর। শান্তির সময়ে একটি জাতির পররাষ্ট্রবিষয়ক আচরণের ওপর তার জাতীয় শক্তির হ্রাসবৃদ্ধি যথেষ্ট পরিমাণে নির্ভরশীল। বলাবাহুল্য , এই বিষয়টি সম্পূর্ণভাবে নির্ভর করে সংশ্লিষ্ট দেশের প্রতিনিধি হিসেবে বিদেশে অবস্থানকারী রাষ্ট্রদূতদের উপর ।




উপসংহার


পরিশেষে বলা যেতে পারে যে কোন একটি দেশের জাতীয় শক্তি কতখানি তা বিচার করার সময় কেউ কেউ বিশেষ কোনো একটি উপাদানকে এরূপ শক্তির নির্ধারকের আসনে বসিয়ে অন্যান্য উপাদানের গুরুত্ব কে কার্যত অস্বীকার করেন। এরূপ করা আদৌ যুক্তিসঙ্গত নয়। যেসব উপাদান একটি নির্দিষ্ট সময়ে যে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করে অন্য সময়ে সেই সব উপাদানের ওই ভূমিকা নাও থাকতে পারে। জাতীয় শক্তির বিভিন্ন উপাদানের অবস্থিতি যথেষ্ট নয় একটি দেশের সরকার সেগুলির যথাযথ ব্যবহার করতে পারছে কিনা তার ওপর ওই দেশের জাতীয় শক্তি নির্ভর করে ।

Thursday, June 23, 2022

 

থার্স্টোনের দলগত উপাদান তত্ত্ব আলোচনা করো।Thurstone's Multiple Factor Theory .

Multiple Factor Theory : Thurstone

 দলগত উপাদান তত্ত্ব : থার্স্টোন 


মনোবিজ্ঞানী স্পিয়ারম্যান বলেন, যে কোনো বৌদ্ধিক কাজে দুই ধরনের মানসিক ক্ষমতার প্রয়োজন হয়। যথা: একটি সাধারণ মানসিক উপাদান বা G উপাদান এবং অন্যটি বিশেষ মানসিক ক্ষমতা বা S উপাদান ।

            ঠিক তেমনই মার্কিন মনোবিজ্ঞানী L.L.Thurstone বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষা করার পর তিনি বলেন , বুদ্ধি সাতটি প্রাথমিক মানসিক উপাদান দ্বারা গঠিত । এই উপাদানগুলি মৌলিক ও পরস্পর নিরপেক্ষ। এদের একত্রে  থার্স্টোনের " দলগত উপাদান তত্ত্ব " বলা হয়। এই সাতটি প্রাথমিক মানসিক উপাদানগুলি হল - 


1. সংখ্যাগত উপাদান ( N ) : দ্রুত এবং সঠিকভাবে সংখ্যা ব্যবহারের ক্ষমতা ।

2. বাচনিক উপাদান ( V ) : ভাষা বোঝা ও সঠিক সাবলীলভাবে ভাষা ব্যবহারের ক্ষমতা ।

3. স্থান - প্রত্যক্ষণের ক্ষমতা ( S ) : সঠিক স্থান সম্পর্কে চিন্তা ভাবনা করার ক্ষমতা অর্জন ।

4. স্মৃতি ( M ) : দ্রুত মুখস্থ করা এবং প্রয়োজনমত তা মনে করা বা চেনার ক্ষমতা ।

5. যুক্তি নির্ণয়ের ক্ষমতা ( R ) : কোনো কাজের সাথে নিয়ম - নীতি বা সূত্র আবিষ্কার করা ও কাজ সম্পন্ন করার ক্ষমতা ।

6. শব্দ ব্যবহারের ক্ষমতা ( W ) : দ্রুত এবং সঠিকভাবে উপযুক্ত শব্দ ব্যবহারের ক্ষমতা।

7. প্রত্যক্ষনের উপাদান ( P ) : দ্রুত এবং সঠিকভাবে সামগ্রিক পরিস্থিতি প্ৰত্যক্ষণের ক্ষমতা ।

            কোনো বৌদ্ধিক কাজে যত বেশি পরিমাণে প্রাথমিক মানসিক উপাদান থাকবে সেই কাজটি তত তাৎপর্যপূর্ণ হবে। এক বা একাধিক মানসিক উপাদানগুলি দ্বারা কোনো কাজ সম্পন্ন করা হয় তাই একে " দলগত উপাদান তত্ত্ব " বলা হয়। 

 চিত্রসহ থার্স্টোনের দলগত উপাদান তত্ত্ব ব্যাখ্যা : 

থার্স্টোনের দলগত উপাদান তত্ত্ব  চিত্র


থার্স্টোনের দলগত উপাদান তত্ত্বটিকে উপরের চিত্রে রূপ দেওয়া যায় - 

               ক , খ , গ তিনটি বৌদ্ধিক কাজ। 

ক কাজে প্রয়োজন হয় সংখ্যাগত উপাদান ( N ) ,  স্থান - প্রত্যক্ষণের ক্ষমতা ( S ) , প্রত্যক্ষনের উপাদান ( P )।

খ কাজে প্রয়োজন হয় বাচনিক উপাদান ( V ) , প্রত্যক্ষনের উপাদান ( P ) , যুক্তি নির্ণয়ের ক্ষমতা ( R ) , স্মৃতি ( M ) ।

গ কাজে প্রয়োজন হয় 3. স্থান - প্রত্যক্ষণের ক্ষমতা ( S ) ,  শব্দ ব্যবহারের ক্ষমতা ( W ) ।

          এখানে এই তিনটি বৌদ্ধিক কাজের মধ্যে যে কাজটিতে সব থেকে বেশি বৌদ্ধিক উপাদানের ব্যবহার করা হয়েছে, সেটা ততবেশি গুরুত্বপূর্ণ এবং তাদের মধ্যে ততবেশি সহ সম্পর্ক থাকবে ।

বুদ্ধির সংজ্ঞা দাও। সাধারণ মানসিক ক্ষমতা ও বিশেষ মানসিক ক্ষমতার পার্থক্যগুলি লেখো।

 

বুদ্ধির সংজ্ঞা

স্টার্নের মতে, বুদ্ধি হল জীবনের নতুন সমস্যাবলি এবং পরিস্থিতিসমূহের সঙ্গে অভিযােজন করার ক্ষমতা।

প্যাটারসনের মতে, যে জৈবিক কৌশলের সহায়তায় কোনাে জটিল পরিস্থিতির মধ্যে সমন্বয়সাধন করে একক প্রতিক্রিয়া করা যায় তাই হল বুদ্ধি।

সাধারণ ও বিশেষ মানসিক ক্ষমতার মধ্যে পার্থক্য


চার্লস স্পিয়ারম্যান বৌদ্ধিক কাজ করার ক্ষেত্রে দু-ধরনের মানসিক ক্ষমতা যথাক্রমে G ও S উপাদানের কথা বলেন। বিশেষ উপাদান হল অর্জিত ও শিক্ষাসাপেক্ষ, তবে সাধারণ উপাদান সর্বজনীন। নীচে এই দুটি উপাদানের পার্থক্য ব্যাখ্যা করা হল—

সাধারণ মানসিক ক্ষমতা

  • এই মানসিক উপাদানের সাহায্যে মানুষ সমস্ত বৌদ্ধিক কর্মসম্পাদন করতে পারে। এটি পরিবেশের সঙ্গে সংগতি বজায় রাখে।
  • সাধারণ মানসিক ক্ষমতা বা বুদ্ধি সাধারণধর্মী।
  • সাধারণ মানসিক ক্ষমতা একক ক্ষমতা, এটি সকল প্রকার কাজে অপরিহার্য।
  • সাধারণ মানসিক ক্ষমতা জন্মগত।
  • সাধারণ মানসিক ক্ষমতা পরিমাপের জন্য বুদ্ধি অভীক্ষা ব্যবহৃত হয়। এর সূচক হল বুদ্ধ্যঙ্ক।
  • সাধারণ মানসিক ক্ষমতা একটা নির্দিষ্ট বয়স পর্যন্ত বিকাশলাভ করে।
  • সাধারণ মানসিক ক্ষমতার পরিমাণ কর্মভেদে পরিবর্তনশীল।।
  • সাধারণ মানসিক ক্ষমতা সর্বজনীন।
  • সাধারণ মানসিক ক্ষমতা মানুষের মধ্যে স্বাভাবিকভাবে। বণ্টন হয়।
  • সাধারণ মানসিক ক্ষমতা অনুশীলনসাপেক্ষ নয়।
  • সাধারণ মানসিক ক্ষমতা কর্মনিপুণ বিশেষজ্ঞ ব্যক্তি তৈরি করতে পারে না।
  • সাধারণ মানসিক উপাদান পূর্বের অভিজ্ঞতা বা বিভিন্ন কর্মে সঞ্চালনের মাধ্যমে ব্যবহৃত হয়।

বিশেষ মানসিক ক্ষমতা

  • এই মানসিক উপাদান বিশেষ বিশেষ বৌদ্ধিক কাজে ব্যবহৃত হয়।
  • বিশেষ মানসিক ক্ষমতা বিশেষধর্মী।
  • বিশেষ মানসিক ক্ষমতা সংখ্যায় বহু।
  • বিশেষ মানসিক ক্ষমতা কিছুটা জন্মগত, কিছুটা অর্জিত।
  • বিশেষ মানসিক ক্ষমতা পরিমাপের জন্য প্রবণতা অভীক্ষা ব্যবহৃত হয় এটি সূচকহীন।
  • বিশেষ মানসিক ক্ষমতার ক্ষেত্রে বয়সের সীমারেখা নেই।
  • বিশেষ মানসিক ক্ষমতায় কর্মভেদে প্রকৃতিগত পরিবর্তন ঘটে।
  • বিশেষ মানসিক ক্ষমতা সর্বজনীন নয়।
  • বিশেষ মানসিক ক্ষমতা স্বাভাবিকভাবে বণ্টন হয় না।
  • বিশেষ মানসিক ক্ষমতা অনুশীলনসাপেক্ষ।
  • বিশেষ মানসিক ক্ষমতা সাধারণ মানসিক ক্ষমতার সহায়তায় কর্মনিপুণ বিশেষজ্ঞ ব্যক্তি তৈরি করতে পারে।
  • বিশেষ মানসিক ক্ষমতা পূর্বের অভিজ্ঞতা ও বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে সঞ্চালনে খুব কম ব্যবহৃত হয়।

উপরােক্ত আলােচনা থেকে বােঝা যায়, উভয় প্রকার মানসিক ক্ষমতা বৌদ্ধিক কাজ করতে সক্ষম। তবে এই দু-ধরনের মানসিক ক্ষমতা একে অপরের সঙ্গে ওতপ্রােতভাবে সম্পর্কিত। তবে সাধারণ মানসিক ক্ষমতা যার যত বেশি তার বৌদ্ধিক কাজ করার ক্ষমতাও তত বেশি। এই দু-ধরনের মানসিক ক্ষমতা বৃদ্ধি সংক্রান্ত বিভিন্ন ব্যাখ্যা দিতে সক্ষম।

থর্নডাইকের মতে শিখনের সূত্র গুলি কয় প্রকার ও কি কি ? থর্নডাইকের শিখনের সূত্র শিক্ষাগত তাৎপর্য লেখ।

 

 Laws of learning : Thorndike. Educational implications of Thorndike's Theory of learning.

 Laws of Learning : Thorndike 

শিখনের সূত্রাবলী : থর্নডাইক 


মনোবিজ্ঞানী থর্নডাইক তার শিখন কৌশল এর পদ্ধতি নিয়ে গবেষণার ভিত্তিতে কতগুলি সূত্র আবিষ্কার করেছেন । তাদেরকে প্রধানত দুটি ভাগে ভাগ করা হয় । যথা : 

A.  প্রধান সূত্র বা মুখ্য সূত্র।

B.  অপ্রধান সূত্র বা গৌণ সূত্র । 

 

 থর্নডাইকের শিখনের সূত্রাবলী 

শিখন সম্পর্কিত থর্নডাইকের মুখ্য বা প্রধান সূত্রাবলী 


থর্নডাইকের শিখন সংক্রান্ত প্রধান সূত্র বা মুখ্য সূত্রগুলিকে তিন ভাগে ভাগ করা হয় । যথা - 
1. প্রস্তুতির সূত্র (Law of Preparation). 
2. অনুশীলনের সূত্র (Law of Experience). 
3. ফললাভের সূত্র (Law of Effect). 

                      নিম্নে এদের সম্পর্কে আলোচনা করা হল - 

1. প্রস্তুতির সূত্র (Law of Preparation) :

থর্নডাইকের প্রস্তুতির সূত্রে বলা হয়েছে, "প্রাণী যখন উদ্দীপক ও প্রক্রিয়ার মধ্যে সংযোগ তৈরি করার জন্য প্রস্তুত হয়, তখন সংযোগ ঘটালেন সে তৃপ্ত হয় এবং না ঘটলে বিরক্ত হয়। অন্যদিকে, যখন সংযোগ তৈরীর জন্য প্রস্তুত নয়, তখন সংযোগ ঘটলে সে বিরক্ত হয়।" 
2. অনুশীলনের সূত্র (Law of Experience) : 

                                         থর্নডাইকের  অনুশীলনের সূত্র দুটি অংশ। যথা - 
      i. ব্যবহারের সূত্র (Law of Use) : 

অন্য সব অবস্থা ঠিক রেখে একই উদ্দীপক এবং একই প্রতিক্রিয়ার সঙ্গে যদি বারবার সংযোগ করা হয় , অর্থাৎ অনুশীলন করা হয় , তাহলে সংযোগটি দৃঢ় হয়, এটি ব্যবহারের সূত্র(Law of Use)। 

      ii. অব্যবহারের সূত্র (Law of Disuse) : 

যদি বহুদিন একই উদ্দীপক এবং প্রতিক্রিয়ার সঙ্গে সংযোগ স্থাপন না হয়, অর্থাৎ যদি অনুশীলন বন্ধ হয়ে যায় , তবে সংযোগ শিথিল হবে বা দুর্বল হয়ে পড়ে, এটাই থর্নডাইকের  অব্যবহারের সূত্র (Law of Disuse) । 

 3. ফললাভের সূত্র (Law of Effect) :

থর্নডাইকের ফললাভের সূত্রে বলা হয়েছে , একটি উদ্দীপক ও তার প্রতিক্রিয়ার মধ্যে সংশোধনযোগ্য সংযোগ স্থাপিত হলে, সেই সংযোগের ফলে যদি প্রানীর কাছে তৃপ্তিদায়ক হয় , তবে সেই সংযোগ শক্তিশালী হয় , আর যদি সংযোগকারী প্রাণীর কাছে বিরক্তিকর হয় তবে সেই সুযোগ দুর্বল হয়ে পড়ে , এটাই ফললাভের সূত্র (Law of Effect)। 

B.  অপ্রধান সূত্র বা গৌণ সূত্র :

                    শিখন সম্পর্কিত থর্নডাইকের অপ্রধান বা গৌণ সূত্র গুলি হল - 

1. বহুমুখী প্রতিক্রিয়ার সূত্র :   

উদ্দীপক ও প্রক্রিয়ার মধ্যে সংযোগ স্থাপনের পূর্বে প্রাণী বিভিন্ন ধরনের প্রতিক্রিয়া বা প্রচেষ্টা করে থাকে । এর মধ্যে থেকে নির্ভুল প্রতিক্রিয়াকে বেছে নেওয়াই হল শিখন। বিভিন্ন ধরনের প্রতিক্রিয়া করার ক্ষমতা যার যত বেশি হবে ততই তার শিখনের সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাবে। 

2. মানসিক অবস্থার সূত্র :

 শিখনের জন্য চাই মানসিক প্রস্তুতি । অর্থাৎ যেকোন কাজ করার ক্ষেত্রে চাই  ইতিবাচক মানসিক অবস্থা ও দৃষ্টিভঙ্গির প্রয়োজন। 

3. আংশিক প্রতিক্রিয়ার সূত্র : 

শিখনের জন্য সামগ্রিক অবস্থা বা সমগ্র অংশকে ছোটো ছোটো অংশে বিভক্ত করে, প্রতিটি অংশের প্রতি বিশেষ প্রতিক্রিয়া করেই শিখন প্রক্রিয়া সম্ভব হয় । 
4. সাদৃশ্যের সূত্র : 

নতুন কোনো অবস্থার সম্মুখীন হলে আমরা পূর্বের কোনো অবস্থার সঙ্গে নতুন অবস্থার মিল খুঁজে বের করার চেষ্টা করি, অর্থাৎ সাদৃশ্য খোঁজার চেষ্টা করি এবং সেই ভাবেই প্রতিক্রিয়া করি। 
5. অনুষঙ্গমূলক সঞ্চালনের নীতি : 

মূল উদ্দীপক যে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে , মূল উদ্দীপকের সঙ্গে যুক্ত গৌণ উদ্দীপকগুলিও সেই একই প্রতিক্রিয়া ঘটায়।
যেমন : তেতুঁল খেলে জিভে জল আসে, পরবর্তীতে তেতুঁল দেখলেই জিভে জল চলে আসে। 


 EDUCATIONAL IMPLICATIONS OF THORNDIKE'S THEORY OF LEARNING 

থর্নডাইকের শিখন সূত্রের শিক্ষাগত তাৎপর্য 

শিক্ষাক্ষেত্রের থর্নডাইকের সূত্রগুলি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । নিম্নে থর্নডাইকের সূত্রের শিক্ষাগত তাৎপর্য উল্লেখ করা হল - 
A. প্রস্তুতির সূত্রের শিক্ষাগত তাৎপর্য : 

i. দৈহিক প্রতিক্রিয়ার জন্য যে প্রস্তুতির প্রয়োজন , সেটি পুরোপুরি পরিণমনের ওপর নির্ভর করে। 
ii. শিক্ষক/শিক্ষিকা পড়ানোর আগে শিক্ষার্থীদের দৈহিক ও মানসিক প্রস্তুতির ওপর গুরুত্ব দেবেন। 
iii. শিক্ষার্থীর দৈহিক ও মানসিক পরিণমন সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার পরে শিক্ষক মহাশয় শিক্ষাদান করবেন।
B. অনুশীলনের সূত্রের শিক্ষাগত তাৎপর্য : 

    i. শিক্ষার্থীদের প্রচুর সুযোগ দিতে হবে যাতে তারা অর্জিত জ্ঞানকে পুনরাবৃত্তি করতে পারে ।
  ii. পুরনো বিষয় বারবার অনুশীলন বা প্র্যাকটিস করতে হবে নইলে শিখন দুর্বল হয়ে পড়বে।
  iii. বর্ণমালা , নামতা , সূত্র ইত্যাদি শিখনের সময় অনুশীলনের উপর গুরুত্ব দিতে হবে। 
  iv. নিম্নশ্রেণির গুলিতে অনুশীলন সূত্রের ওপর ব্যাপকভাবে গুরুত্ব দেয়া প্রয়োজন।
C. ফল লাভের সূত্রের শিক্ষাগত তাৎপর্য : 

   i. শ্রেণিকক্ষে শিক্ষণ পদ্ধতি অবশ্যই শিক্ষার্থীর কাছে সুখকর ও তৃপ্তিদায়ক হতে হবে।
  ii. শ্রেণি শিক্ষন শিক্ষার্থীর কাছে অবশ্যই বোধগম্য এবং তৃপ্তিদায়ক হবে। 
  iii. পাঠ্য বিষয় যেন শিক্ষার্থীর দৈহিক ও মানসিক ক্ষমতার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয় সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়। 
  iv. শ্রেণিকক্ষের পাঠ্য বিষয়বস্তু অবশ্যই শিক্ষার্থীর দৈনন্দিন জীবনের সাথে মিল রেখে অর্থাৎ বাস্তব অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে হবে, তবেই শিখন প্রক্রিয়া অর্থপূর্ণ হয় এবং শিখন সুখদায়ক হয়। 
  v. শিখন প্রক্রিয়া অবশ্যই সবথেকে কঠিন এর নিয়ম অনুসারে হবে।
D. বহুমুখী প্রতিক্রিয়ার সূত্রের শিক্ষাগত তাৎপর্য : 
i. শিক্ষার্থী যাতে বহুমুখী চিন্তা করতে পারে সে ব্যাপারে শিক্ষক-শিক্ষিকার সাহায্য করা উচিত। 
ii. শিক্ষার্থীকে বহুমুখী চিন্তনের ও ভুল প্রচেষ্টার সুযোগ দিতে হবে। 
E. মানসিক অবস্থার সূত্রের শিক্ষাগত তাৎপর্য : 

i. শিক্ষক/শিক্ষিকাদের সহযোগিতা শিক্ষার্থীর বিদ্যালয় ও শ্রেণিকক্ষের প্রতি ধনাত্মক মনোভাব এবং উপযুক্ত মানসিক অবস্থার সৃষ্টিতে সাহায্য করে। 
ii. প্রাক্ষোভিক নিরাপত্তা শিক্ষার্থীর মানসিক অবস্থাকে উপযুক্তভাবে তৈরি করে । 
F. আংশিক প্রতিক্রিয়া সূত্রের শিক্ষাগত তাৎপর্য : 
 কোন বিষয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ কি সংক্ষেপে ছোট ছোট অংশের এবং গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলি শিক্ষার্থীর দৃষ্টি আকর্ষণ করানো উচিত তাহলে শিখন প্রক্রিয়া সহজ হবে। 
G. সাদৃশ্যের সূত্রের শিক্ষাগত তাৎপর্য : 

i. শিক্ষার্থী যখন নতুন বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করবে তখন শিক্ষকের উচিত পুরাতন বিষয়গুলি সম্পর্কে সাদৃশ্য খুঁজে বের করা এবং শিক্ষার্থীদের তা দেখানো।
ii. শিক্ষার্থীকে জানা থেকে অজানা জ্নের দিকে নিয়ে যেতে হবে ।
iii. শিক্ষার্থীর জীবনের সঙ্গে পাঠ্যবিষয়ের কোন অবস্থার যদি মিল থাকে , তবে অবশ্যই শিক্ষক-শিক্ষিকাদের উচিত সেটিকে ব্যাখ্যা করা। 
I. অনুষঙ্গমূলক সঞ্চালন সূত্রের শিক্ষাগত তাৎপর্য : 

i. শিশুরা যে সমস্ত অভ্যাস , মনোভাব , আগ্রহ ইত্যাদি অর্জন করে সেগুলো যেন তারা বড় হয়ে প্রয়োগ করতে পারে সেদিকে নজর দিতে হবে । 
ii. শিক্ষক-শিক্ষিকার দায়িত্ব হল শিক্ষার্থীদের এমন অভ্যাস বা মনোভাব গঠনে সাহায্য করা যা তারা ভবিষ্যতে প্রয়োগ করতে পারবে। 
           সুতরাং উপরিউক্ত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বলতে পারি যে, শিক্ষাক্ষেত্রে মনোবিজ্ঞানী থর্নডাইকের শিখনের সূত্র গুলি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং শিক্ষার্থীর শিখনে গুরুত্বপূর্ণ। শিখন এর উপযুক্ত সূত্রগুলি দ্বারা শ্রেণিকক্ষে শিক্ষণ শিখন প্রক্রিয়া পরিচালনা করতে হবে এবং শিক্ষার্থী পাঠ্য বিষয়বস্তু কে শিক্ষার্থীর বোধগম্যতার স্তরে পৌঁছাতে সাহায্য করা।