Sunday, November 11, 2018

Xtra know

কোন প্রাণীর গমন অঙ্গের নাম প‍্যাডেল?@ তিমি।
কোন প্রাণীর গমন অঙ্গের নাম প‍্যরাপোডিয়া?@ নেরিস ।

Wednesday, September 19, 2018

Xiiphil আরোহমূলক দোষ বা অনুপপত্তি(inductive fallacies)

আরোহ অনুমান হল একটি সামান‍্যীকরণ প্রক্রিয়া। আরোহ অনুমানে আমরা একজাতীয় কয়েকটি বিশেষ বস্তু বা ঘটনা পর্যবেক্ষণ করে সেইজাতীয় সকল বস্তু সম্পর্কে একটি সার্বিক বা সামান্য সংশ্লেষক বচন প্রতিষ্ঠা করার জন্য সচেষ্ট হই। এরূপ সামান্য বচন প্রতিষ্ঠা করার জন্য আমাদের কিছু নিয়ম অনুসরণ করতে হয়। সেই নিয়মগুলিকে  যথাযথভাবে অনুসরণ না করে আমরা যদি কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি তাহলে তা নিশ্চিত ও গ্রহণযোগ্য হয় না। এর ফলে দোষ দেখা যায়। এইসব দোষকেই বলা হয় আরোহমূলক দোষ(inductive fallacies)।

আরোহমূলক দোষের শ্রেণীবিভাগ:-


আরোহমূলক দোষ
//////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////1. অনূমান সংক্রান্ত দোষ                             2.অ-অনুমান সংক্রান্ত দোষ
ক.উপমাযুক্তি-সংক্রান্ত দোষ                   ক.ভ্রান্ত পর্যবেক্ষণ দোষ
খ.সামান‍্যীকরণ-সংক্রান্ত দোষ              খ.অ-পর্যবেক্ষণ দোষ
গ.কারণ সংক্রান্ত দোষ                            !.নঞর্থক দৃষ্টান্তের অপর্যবেক্ষণ
!.অবান্তর ঘটনাকে কারণ                         !!.প্রয়োজনীয় পারিপার্শ্বিক  মনে করার দোষ                                          অবস্হার অপর্যবেক্ষণ   !!.সহকার্যকে কারণ বা কার্য মনে করার দোষ                                          !!!.কারণের অংশকে সম্পূর্ণ কারণ মনে করার দোষ                             
!v.কাকতালীয় দোষ                                                                          

Xiiphil মিলের পরীক্ষণমূলক পদ্ধতি

পতটি

Xiiphil কারণ

বিষয়ে আলোচনা

Xiiphil আরোহ অনুমানের স্বরুপ

জল্পনা

Xiiphil সত‍্যা‍পেক্ষ

সত্য মূল

Xiiphil বুলীয় ব‍্যাখ‍্যা ও ভেনচিত্র

ভণমযল

Xiiphil প্রাকল্পিক ও বৈকল্পিক ন‍্যায়

সাপেক্ষ

Xiiphil নিরপেক্ষ ন‍্যয়

নিরপেক্ষ ন্যায়(categorical syllogism):- যে আরোহমূলক মাধ্যম অনুমানের দুটি যুক্তিবাক্যের প্রতিটি এবং সিদ্ধান্তটি নিরপেক্ষ বচন হিসাবে গণ্য হয় সেই অবরোহ অনুমানকে নিরপেক্ষ ন্যায় বা ন্যায় অনুমান বলা হয়।

সাপেক্ষ ন্যায়(conditional syllogism):- যে অবরোহ মূলক মাধ্যমে অনুমানের অন্তর্গত দুটি যুক্তি বাক্যের মধ্যে অন্ততপক্ষে একটি যুক্তিবাক্যে সাপেক্ষ বচন রূপে গণ্য হয় সেই ন‍্যায়কে সাপেক্ষ ন‍্যায় বলা হয়।

 সংস্থান(figure):- ন্যায় অনুমানের দুটি যুক্তিবাক্যের মধ্যে হেতু পদের অবস্থান অনুযায়ী ন্যায় অনুমানের যে বিশেষ বিশেষ রুপ বা আকৃতি দেখা যায় তাকেই বলা হয় সংস্থান।

 মূর্তি(moods):- নিরপেক্ষ ন্যায়ের বচনগুলির গুণ ও পরিমাণ অনুসারে ন‍্যায়ের যে বিভিন্ন রূপ দেখা যায়, তাকেই বলা হয় ন্যায় অনুমানের মূর্তি।

সাধ‍্যপদ(major term):- অনুমানে যে পদকে সিদ্ধ বা প্রমাণ করা হয় তাকেই বলা হয় সাধ‍্যপদ। সাংকেতিক নাম P.

পক্ষপদ(minor term):- অনুমানের সাধ্যপদকে যেখানে প্রমাণ বা সিদ্ধ করা হয় তাকে বলা হয় পক্ষপদ। সাংকেতিক নাম S.

হেতুপদ (middle term):- অনুমানে যে পদের সাহায্যে মধ্যপদকে পক্ষে প্রমাণ বা সিদ্ধ করা হয় তাকে বলা হয় হেতুপদ। সাংকেতিক নাম M.

প্রথম সংস্থান:- ন্যায়ের সংস্থানে হেতুপদটি প্রধান যুক্তিবাক্যের উদ্দেশ্য স্থানে এবং প্রধান যুক্তিবাক্যের বিধেয়স্থানে অবস্থান করলে সেরুম অবস্থানকে প্রথম সংস্থান বলা হয়।

দ্বিতীয় সংস্থান:- ন্যায়ের সংস্থানে হেতুপদটি প্রধান বা অপ্রধান যুক্তিবাক‍্যের দুটিতেই বিধেয় স্হানে অবস্হিত হলে ঐরূপ সংস্থানকে দ্বিতীয় সংস্হান বলে।

  তৃতীয় সংস্থানের চতুর্থ স্থান বৈধ বা শুদ্ধ মূর্তি অবৈধ বা অশুদ্ধ মূর্তি চতুষ্পদ বা চারিপদ ঘটিত দোষ অব্যক্ত হেতু দোষ অবৈধ সাধ্য দোষ অবৈধ পক্ষ দোষ দুটি নঙর্থক যুক্তিবাক্য জনিত দোষ অনুপপত্তি নিরপেক্ষ ন্যায় এর দশটি নিয়ম অনেকার্থি 10 অনেক আদর সংক্ষিপ্ত ন্যায় উপপাদ্য সম্পাদ্য আকার মুক্ত নয় আকারহীন 

Xiiphil অমাধ‍্য‍্যম অনুমান

অনুমান(reason):- জ্ঞাত সত্য থেকে অজ্ঞাত সত্যে উপনীত হবার মানসিক প্রক্রিয়াটি হল অনুমান।

 যুক্তি(logic):- অনুমানের ভাষাগত রূপ হল যুক্তি।

অবরোহ অনুমান(deductive argument):- দুই বা ততোধিক আশ্রয় বাক্যের উপর নির্ভর করে বেশি ব্যাপকতর থেকে কম ব্যাপকতর সিদ্ধান্ত প্রতিষ্ঠা করা কেই বলা হয় অবরোহ অনুমান।

আরোহ অনুমান(conductive argument):- যুক্তিবাক্যে কম ব্যাপকতর অংশ থেকে অধিক ব্যাপক অংশের সিদ্ধান্ত প্রতিষ্ঠা করাই হল আরোহ অনুমান।

 ন্যায় অনুমান(syllogism):- পরস্পর সম্পর্কযুক্ত দুটি যুক্তিবাক্য বা আশ্রয়বাক্যের উপর নির্ভর করে যথাযথ নিয়মের মাধ্যমে একটি সিদ্ধান্ত প্রতিষ্ঠা করা ওকেই বলা হয় ন্যায় অনুমান।

 আবর্তন(conversion):- কোন বচনের উদ্দেশ্য ও বিধেয়ের ন্যায়সঙ্গত পরিবর্তনকেই আবর্তন বলা হয়।

বিবর্তন(obversion):- কোন বচনের বিধেয়ের ন্যায়সঙ্গত বিরুদ্ধ পদকে প্রতিষ্ঠা করাই হল বিবর্তন।

 সিদ্ধান্ত(conclusion):- যুক্তিবাক্য থেকে অনিবার্যভাবে শেষে যে বাক্যটি নিঃসৃত হয় তাকে সিদ্ধান্ত বলে।

সরল আবর্তন(simple conversion):- আবর্তনের সব নিয়ম গুলো যথাযথভাবে মেনে আবর্তন করা হলে তাকে সরল আবর্তন বলা হয়।

অসরল আবর্তন(conversion by limitation):- আবর্তনের সব নিয়ম গুলো যথাযথভাবে না মেনে আবর্তন করা হলে তাকে অসরল আবর্তন বলা হয়।

বিপরীত সম্বন্ধভিত্তিক আবর্তন(inference by Converse relation):- কোন বচনের আবর্তন যদি উদ্দেশ্য বিধেয়ের বিপরীত সম্মন্ধভিত্তিক হয়, তবে তাকে বলা হয় বিপরীত সম্মন্ধভিত্তিক আবর্তন।

 আকারগত বিবর্তন(formal obversion):- বিবর্তনের নিয়মগুলোকে যথাযথভাবে মেনে বিবর্তন করাকে আকারগত বিবর্তন বলা হয়।

 বস্তুগত বিবর্তন(material obversion):- আবর্তনের নিয়মগুলোকে যথাযথভাবে না মেনে যদি শুধুমাত্র বাস্তব বা বস্তুগত অভিজ্ঞতার উপর নির্ভর করে বিবর্তন করা হয় তবে সে বিবর্তনকে বস্তুগত বিবর্তন বলে।

প্রধান যুক্তিবাক্য(major Premise):- প্রতিটি ন্যায় অনুমানের দুটি আশ্রয় বাক্যের মধ্যে প্রথমটিকে প্রধান আশ্রয় বাক্য বলা হয়। এই বাক্যের অপর নাম সাধ্য আশ্রয় বাক্য+হেতু বাক্য।

অপ্রধান যুক্তিবাক্য(minor permise):- প্রতিটি ন্যায় অনুমানের দুটি আশ্রয় বাক্যের মধ্যে শেষেরটিকে অপ্রধান আশ্রয় বাক্য বলা হয়। এই বাক্যের অপর নাম পক্ষ আশ্রয় বাক্য+হেতু বাক্য

Xiiphil বচনের বিরোধিতা


🧾সমজাতীয় বচন:-
 যদি একটি বচনের উদ্দেশ্য ও বিধেয় আরেকটি বচনের যথাক্রমে উদ্দেশ্য এবং বিধেয়ের সঙ্গে এক হয় তবে বচন দুদিকে সমজাতীয় বচন বলে।

 🧾বচনের বিরোধিতা:- দুটি সমজাতীয় বচনের মধ্যে গুণ ও পরিমাণের উভয়ের বৈপরীত্যই  বচনের বিরোধিতা।

🧾বিরোধানুমান:- বিরোধ+অনুমান, অর্থাৎ বচনের বিরোধিতার উপর নির্ভর করে যে অনুমান গঠন করা হয় তাকেই বিরোধানুমান বলে।

  🧾বিপরীত বিরোধিতা:-  দুটি সামান্য বা সার্বিক বচনের মধ্যে শুধুমাত্র গুণের পার্থক্যকেই বিপরীত বিরোধিতা বলে।

🧾বিপরীত বিরোধানুমান:- বিপরীত বিরোধিতার উপর নির্ভর করে যে অনুমান গঠন করা হয় তাকে বিপরীত বিরোধানুমান বলা হয়।

🧾অধীন-বিপরীত বিরোধিতা:- দুটি বিশেষ বচনের মধ্যে শুধুমাত্র গুণের পার্থক্যকেই অধীন-বিপরীত বিরোধিতা বলে।

🧾অধীন-বিপরীত বিরোধানুমান:- অধীন-বিপরীত বিরোধিতার ওপর নির্ভর করে যে অনুমান গঠন করা হয় তাকে অধীন-বিপরীত বিরোধানুমান বলে।

 🧾অসম বিরোধিতা:- দুটি বচনের মধ্যে শুধুমাত্র পরিমাণের পার্থক্যকেই অসম বিরোধিতা বলে।
 🧾অসম বিরোধানুমান:- অসম বিরোধিতার উপর নির্ভর করে যে অনুমান গঠন হয় তাকে অসম বিরোধানুমান বলা হয়।

🧾বিরুদ্ধ বিরোধিতা:- দুটি বচনের মধ্যে গুণ ও পরিমাণ উভয়ের পার্থক্য পরিলক্ষিত হলে সেই বচন দুটির সম্পর্ককে বিরুদ্ধ বিরোধিতা বলে।

🧾বিরুদ্ধ বিরোধানুমান:- বিরুদ্ধ বিরোধিতার উপর নির্ভর করে যে অনুমান গঠিত হয় তাকে বিরুদ্ধ বিরোধানুমান বলা হয়।

🧾বিরোধ-চতুষ্কোণ:- বচনের বিরোধিতার নির্দেশমূলক বর্গক্ষেত্রকেই বিরোধ-চতুস্কোণ বলে।

🧾অমাধ্যম অনুমান:- যে অনুমানে একটিমাত্র যুক্তিবাক্য থেকে সিদ্ধান্ত প্রতিষ্ঠা করা হয় তাকে অমাধ্যম অনুমান বলা হয়।

🧾মাধ্যম অনুমান:- যে অনুমানে একাধিক যুক্তিবাক্য থেকে কোন সিদ্ধান্ত প্রতিষ্ঠা করা হয় তাকে মাধ্যম অনুমান বলা হয়।

🧾সংশয়াত্মক:- যাকে সত্য(T) বা মিথ্যা(F) কোনভাবে নির্ণয় করা যায় না তাকেই বলা হয় সংসয়াত্মক।

🧾 অনুসিদ্ধান্ত:- কোন একটি সিদ্ধান্ত থেকে যদি অন্য কোন একটি সিদ্ধান্ত নিঃসৃত হয়, তবে তাকে অনুসিদ্ধান্ত বলে।

Xiiphil বচন


🧾অবধারণ:-
 আমরা একাধিক বিষয়কে মনে মনে সংযুক্ত বা বিযুক্ত করি অর্থাৎ চিন্তা ভাবনা করি সেই সমস্ত চিন্তা ভাবনা বা সংযুক্ত বা বিযুক্তকেই অবতরণ বলা হয়।

 🧾বাক্য:- চিন্তার প্রকাশিত রূপকে বাক্য বলে।

🧾বচন:- বাক্যের পরিশ্রুত ও তর্ক বিজ্ঞানসম্মতরূপকে বচন বলে।

 🧾পরিমাণক:- বচনের যে অংশটি তার পরিমাণকে নির্দেশ করে তাকে পরিমাণ বলা হয়।

🧾উদ্দেশ্য:- বচনে যার সম্পর্কে কোন কিছু বলা হয় তাকেই উদ্দেশ্য বলে।

 🧾সংযোজক:- বাক্যের ক্ষেত্রে আমরা যাকে ক্রিয়াপদ বলি, তাকেই বচনে সংযোজক বলা হয়।

🧾 বিধেয়:- কোন বচনে উদ্দেশ্য সম্পর্কে যা বলা হয় তাকেই বিধেয় বলে।

 🧾সদর্থক বচন:- যে বচনের ক্ষেত্রে উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিধেয়তে কিছু স্বীকার করে নেওয়া হয় তাকেই সদর্থক বচন বলে।

  🧾নঞর্থক বচন:- যে বচনের ক্ষেত্রে উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিধেয়তে কিছু অস্বিকার করে নেয়া হয় তাকেই নঞর্থক বচন বলে।

🧾নিরপেক্ষ বচন(শর্তহীন বচন):- যে বচনে কোন শর্ত ছাড়াই উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিধেয়তে কিছু স্বীকার বা অস্বীকার করে নেয়া হয়, সেই বচনকে নিরপেক্ষ বচন বলা হয়।

🧾সাপেক্ষ বচন(শর্তসাপেক্ষ বচন):- যে বচনে কোন শর্তের মাধ্যমে উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিধেয়তে কোন কিছুকে স্বীকার বা অস্বীকার করে নেয়া হয়, সেই বচনকে সাপেক্ষ বচন বলে।

  🧾ঘোষক বাক্য:- যে বচনে উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিধেয়তে কোন কিছু সদর্থক বা নঞর্থকভাবে ঘোষণা করা হয় তাকে ঘোষক বাক্য বলে, তবে এটিই নিরপেক্ষ বচনের একটি বিশেষ রূপ।

  🧾প্রশ্নসূচক বাক্য:-যে বাক্যে উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিধেয়তে কিছু জিজ্ঞাসার সূচনা করা হয় সেই বাক্যকেই জিজ্ঞাসাসূচক বা প্রশ্নসূচক বাক্য বলে।

 🧾নির্দেশ সূচক বাক্য:- যে বাক্যে উদ্দেশ্য পদের মাধ্যমে বিধেয়তে কিছু নির্দেশ দেওয়া হয় তাকেই বলা হয় নির্দেশ সূচক বাক্য।

🧾গুণের দৃষ্টিকোণ:- গুন অর্থাৎ হয় অথবা নয় এর দিক দিয়ে যখন কোন কিছুকে নির্দেশ করা হয় তখন তাকে বলা হয় গুণের দৃষ্টিকোণ।

🧾পরিমাণের দৃষ্টিকোণ:- দর্শনের পরিভাষায় পরিমাণ অর্থাৎ সার্বিক (সামান্য) বা আংশিক (বিশেষ) এর দিক দিয়ে যখন কোন কিছুকে নির্দেশ করা হয় তখন তাকে পরিমাণের দৃষ্টিকোণ বলা হয়।

🧾সম্বন্ধের দৃষ্টিকোণ:- কোন বচনের উদ্দেশ্য এবং বিধেয়ের সম্বন্ধের দিক দিয়ে যখন কোনো কিছুকে বিচার করা হয় তখন তাকে সম্বন্ধের দৃষ্টিকোণ বলা হয়।

 🧾বচনের আকার:- ভাষায় ব্যবহৃত বচনকে যখন কোন একটি বিশেষ সাংকেতিক আকারে লেখা হয় বা উপস্থাপন করা হয় তখন তাকে বচনের আকার বলে।

🧾ব্যাপ্যতা:- ব্যাপ্যতার বিষয়টি পদের ক্ষেত্রে প্রযুক্ত। ব্যাপ্যতার অর্থ হলো পদটি হয় ব্যাপ্য অথবা অব্যাপ্য।

 🧾ব্যাপ্য:- কোন পদের মাধ্যমে যদি সেই পদের পরিপূর্ণ পরিমাণকে সূচিত করে তবে তাকেই বলা হয় পদটি ব্যাপ্য।

 🧾অব্যাপ্য:- কোন পদের মাধ্যমে যদি সেই পদের আংশিক পরিমাণকে সূচিত করে তবে তাকেই বলা হয় যে পদটি অব্যাপ্য।

🧾 ব্যক্তর্থ:- পদের পরিমাণগতদিককে ব‍্যক্তর্থ বলে।

 🧾জাত‍্যর্থ:- পদের গুণগতদিককেই জাত‍্যর্থ বলে।

🧾বচন কয় প্রকার ও কি কি?
বচন চারপ্রকার।যথা-
1)A বচন(সামান্য সদর্থক),
2)E বচন(সামান্য নঞর্থক)
3)I বচন(বিশেষ সদর্থক) ও
4)O বচন(বিশেষ নঞর্থক)।

🧾L.f এর পুরো নাম কি?
Logical form.

Xiiphil যুক্তি


🧾যুক্তিবিদ্যা:-
 তর্ক বা যুক্তি সম্পর্কিত এক বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান ও আলোচনা হল যুক্তিবিদ্যা।
যুক্তিবিদ্যা অন্য নামেও পরিচিত যথা তর্কবিদ্যা, তর্কবিজ্ঞান, যুক্তিবিজ্ঞান এবং logic।

🧾Logic শব্দের উৎপত্তি:- logic কথাটি এসেছে একটি গ্রিক শব্দ logos থেকে, যার অর্থ হলো চিন্তার প্রকাশক রুপ ভাষার বিশেষ আলোচনা।

🧾চিন্তা:- চিন্তার সাধারণ অর্থ হলো সংবেদন স্মৃতি প্রত্যক্ষ অনুভূতি কল্পনা প্রভৃতি। কিন্তু শব্দটি তর্ক বিজ্ঞানসম্মত অর্থ হলো অনুমান বা বিচার করা।
 
🧾অনুমান:- জ্ঞাত সত্য থেকে অজ্ঞাত সত্যে উপনীত হওয়ার প্রক্রিয়া কি বলা হয় অনুমান।

🧾যুক্তি:- ভাষায় প্রকাশিত অনুমানকে চুক্তি বলা হয়।

 🧾যুক্তিবাক্য:- যে বাক্য বা বচন গুলির উপর নির্ভর করে সিদ্ধান্ত গঠন করা হয় সেই বাক্য গুলিকে যুক্তিবাক্য বলা হয়।

 🧾যুক্তিবাক্যের অপর নাম:-যুক্তিবাক্যগুলিকে হেতু বাক্য বা আশ্রয় বাক্যও বলা হয়।

🧾সিদ্ধান্ত বাক্য:- কোন যুক্তিতে গৃহীত সিদ্ধান্তটি বাক্যের মাধ্যমে প্রকাশ পায় তাকে সিদ্ধান্ত বলে।

🧾যুক্তি কয় প্রকার কি কি?
A) যুক্তি দুই প্রকার। যথা-
1) অবরোহ যুক্তি ও 2)আরোহ যুক্তি।
🧾অবরোহ যুক্তি(Deductive Argument):-  অবরোহ শব্দের অর্থ নেমে আসা।
 দুই বা ততোধিক আশ্রয় বাক্যের উপর নির্ভর করে বেশি ব্যাপক থেকে কম ব্যাপকতর সিদ্ধান্ত প্রতিষ্ঠা করাই হল অবরোহ যুক্তি।
 
🧾আরোহ যুক্তি:- আরোহ কথার অর্থ হল উঠে আসা।
যুক্তিবাক্যের কম বা সংকীর্ণ বিষয় থেকে ব্যাপকতর বিষয়ে সিদ্ধান্ত প্রতিষ্ঠা করাই হল আরোহ যুক্তি।

 🧾বৈধতা:- বৈধতার শব্দটি কোন যুক্তির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয়। শব্দটির অর্থ হলো একটি যুক্তি বৈধ কিনা অবৈধ রূপে গণ্য হওয়ার যোগ্যতা সম্পন্ন হবে তা বোঝায়।

 🧾বৈধ যুক্তি:- বৈধ শব্দটির সাধারণ অর্থ হল যথাযথ।
কোন যুক্তি যদি যথাযথভাবে নিয়ম মেনে চলে সেই যুক্তিকেই বলা হয় বৈধ যুক্তি।

🧾 অবৈধ যুক্তি:- অবৈধ শব্দটির অর্থ হলো যথাযথভাবে নিয়ম মেনে না চলা।
কোন যুক্তি যদি যুক্তির নিয়মগুলোকে ঠিকমতো মেনে না চলে তাহলে সেই যুক্তিকে অবৈধ যুক্তি বলা হয়।

🧾যুক্তির আকার:- ভাসাই উপস্থাপিত কোন যুক্তিকে যখন একটি নির্দিষ্ট সাংকেতিক আকারে হাজির করা হয় তখন তাকে যুক্তির আকার বলা হয়।

 🧾পদ:- পদ হলো সেই শব্দ বা শব্দসমষ্টি যা কোন বচনের উদ্দেশ্য বিধেয় রূপে গণ্য হওয়ার যোগ্যতা রাখে।

🧾সম্ভাব্য:- সম্ভাব্য শব্দটির অর্থ হলো যা নিশ্চিতভাবে সত্য নয় আবার নিশ্চিতভাবে মিথ্যাও নয় অর্থাৎ যা হতে পারে আবার মিথ্যাও হতে পারে।

 🧾বিশেষ বচন:- কোন বচনের ক্ষেত্রে তার উদ্দেশ্য পদটি আংশিক পরিমাণ উল্লেখ করে তখন সেই বচন কে বিশেষ বচন বলা হয়। যেমন- I,O বচন।

🧾সামান্য বচন:- কোন বচনের ক্ষেত্রে তার উদ্দেশ্যপদটির মাধ্যমে যখন তার সার্বিক বা সমগ্র পরিমাণকে উল্লেখ করা হয়, তখন তাকে সামান্য বচন বলা হয়।

🧾বিশ্লেষণ বচন:- যে বচনের উদ্দেশ্যের ধারণাটিকে বিশ্লেষণ করলে বিধেয়ের ধারণাটি পাওয়া যায় তাকেই বলা হয় বিশ্লেষক বচন।

 🧾সংশ্লেষক বচন:- যে বচনের উদ্দেশ্যের ধারণাটিকে বিশ্লেষণ করলে বিধেয়ের ধারণাটি না পেয়ে যদি নতুন কিছু পাওয়া যায় তবে তাকেই সংশ্লেষক বচন বলে।

🧾 সত্যতা:- শব্দটি বচন ও বাক্যের ক্ষেত্রে প্রযুক্ত। সততার অর্থ হলো-কোন বচন সত্য অথবা মিথ্যা রূপে গণ্য হওয়ার যোগ্যতা সম্পন্ন।

 🧾সত্য:- শব্দটি বাক্য বা বচনের ক্ষেত্রে প্রযুক্ত। কোন বাক্যের বক্তব্য বিষয় যদি বাস্তবের সাথে মিল থাকে তাকে সত্য বচন বলা হয়।

 🧾মিথ্যা:- শব্দটি বাক্য ও বচনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। কোন বাক্যের বক্তব্য বিষয় যদি বাস্তবের সাথে মিল না থাকে তাকে মিথ্যা বচন বলা হয়।

 🧾আকারগত সত্যতা:- কোন যুক্তি বা যুক্তি আকারের মধ্যে যদি অসংগতি বা স্ববিরোধিতা না থাকে তবে সেই যুক্তিকে আকারগত সত্য যুক্তি বলা যাবে।

 🧾বস্তুগত সত্যতা:- কোন যুক্তির বক্তব্য বিষয়ের সাথে যদি বাস্তবের মিল থাকে তবে বলা যায় যে যুক্তির বস্তুগত ভাবে সত্য।