🧾অবধারণ:- আমরা একাধিক বিষয়কে মনে মনে সংযুক্ত বা বিযুক্ত করি অর্থাৎ চিন্তা ভাবনা করি সেই সমস্ত চিন্তা ভাবনা বা সংযুক্ত বা বিযুক্তকেই অবতরণ বলা হয়।
🧾বাক্য:- চিন্তার প্রকাশিত রূপকে বাক্য বলে।
🧾বচন:- বাক্যের পরিশ্রুত ও তর্ক বিজ্ঞানসম্মতরূপকে বচন বলে।
🧾পরিমাণক:- বচনের যে অংশটি তার পরিমাণকে নির্দেশ করে তাকে পরিমাণ বলা হয়।
🧾উদ্দেশ্য:- বচনে যার সম্পর্কে কোন কিছু বলা হয় তাকেই উদ্দেশ্য বলে।
🧾সংযোজক:- বাক্যের ক্ষেত্রে আমরা যাকে ক্রিয়াপদ বলি, তাকেই বচনে সংযোজক বলা হয়।
🧾 বিধেয়:- কোন বচনে উদ্দেশ্য সম্পর্কে যা বলা হয় তাকেই বিধেয় বলে।
🧾সদর্থক বচন:- যে বচনের ক্ষেত্রে উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিধেয়তে কিছু স্বীকার করে নেওয়া হয় তাকেই সদর্থক বচন বলে।
🧾নঞর্থক বচন:- যে বচনের ক্ষেত্রে উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিধেয়তে কিছু অস্বিকার করে নেয়া হয় তাকেই নঞর্থক বচন বলে।
🧾নিরপেক্ষ বচন(শর্তহীন বচন):- যে বচনে কোন শর্ত ছাড়াই উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিধেয়তে কিছু স্বীকার বা অস্বীকার করে নেয়া হয়, সেই বচনকে নিরপেক্ষ বচন বলা হয়।
🧾সাপেক্ষ বচন(শর্তসাপেক্ষ বচন):- যে বচনে কোন শর্তের মাধ্যমে উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিধেয়তে কোন কিছুকে স্বীকার বা অস্বীকার করে নেয়া হয়, সেই বচনকে সাপেক্ষ বচন বলে।
🧾ঘোষক বাক্য:- যে বচনে উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিধেয়তে কোন কিছু সদর্থক বা নঞর্থকভাবে ঘোষণা করা হয় তাকে ঘোষক বাক্য বলে, তবে এটিই নিরপেক্ষ বচনের একটি বিশেষ রূপ।
🧾প্রশ্নসূচক বাক্য:-যে বাক্যে উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিধেয়তে কিছু জিজ্ঞাসার সূচনা করা হয় সেই বাক্যকেই জিজ্ঞাসাসূচক বা প্রশ্নসূচক বাক্য বলে।
🧾নির্দেশ সূচক বাক্য:- যে বাক্যে উদ্দেশ্য পদের মাধ্যমে বিধেয়তে কিছু নির্দেশ দেওয়া হয় তাকেই বলা হয় নির্দেশ সূচক বাক্য।
🧾গুণের দৃষ্টিকোণ:- গুন অর্থাৎ হয় অথবা নয় এর দিক দিয়ে যখন কোন কিছুকে নির্দেশ করা হয় তখন তাকে বলা হয় গুণের দৃষ্টিকোণ।
🧾পরিমাণের দৃষ্টিকোণ:- দর্শনের পরিভাষায় পরিমাণ অর্থাৎ সার্বিক (সামান্য) বা আংশিক (বিশেষ) এর দিক দিয়ে যখন কোন কিছুকে নির্দেশ করা হয় তখন তাকে পরিমাণের দৃষ্টিকোণ বলা হয়।
🧾সম্বন্ধের দৃষ্টিকোণ:- কোন বচনের উদ্দেশ্য এবং বিধেয়ের সম্বন্ধের দিক দিয়ে যখন কোনো কিছুকে বিচার করা হয় তখন তাকে সম্বন্ধের দৃষ্টিকোণ বলা হয়।
🧾বচনের আকার:- ভাষায় ব্যবহৃত বচনকে যখন কোন একটি বিশেষ সাংকেতিক আকারে লেখা হয় বা উপস্থাপন করা হয় তখন তাকে বচনের আকার বলে।
🧾ব্যাপ্যতা:- ব্যাপ্যতার বিষয়টি পদের ক্ষেত্রে প্রযুক্ত। ব্যাপ্যতার অর্থ হলো পদটি হয় ব্যাপ্য অথবা অব্যাপ্য।
🧾ব্যাপ্য:- কোন পদের মাধ্যমে যদি সেই পদের পরিপূর্ণ পরিমাণকে সূচিত করে তবে তাকেই বলা হয় পদটি ব্যাপ্য।
🧾অব্যাপ্য:- কোন পদের মাধ্যমে যদি সেই পদের আংশিক পরিমাণকে সূচিত করে তবে তাকেই বলা হয় যে পদটি অব্যাপ্য।
🧾 ব্যক্তর্থ:- পদের পরিমাণগতদিককে ব্যক্তর্থ বলে।
🧾জাত্যর্থ:- পদের গুণগতদিককেই জাত্যর্থ বলে।
🧾বচন কয় প্রকার ও কি কি?
বচন চারপ্রকার।যথা-
1)A বচন(সামান্য সদর্থক),
2)E বচন(সামান্য নঞর্থক)
3)I বচন(বিশেষ সদর্থক) ও
4)O বচন(বিশেষ নঞর্থক)।
🧾L.f এর পুরো নাম কি?
Logical form.
No comments:
Post a Comment