- প্রশ্নপত্র হাতে পাওয়ার পরে ভাল করে পড়ে দেখে নাও কোন প্রশ্নগুলির উত্তর তুমি সহজে করতে পারবে; সেগুলি আগে করে নাও, এতে তোমার আত্মবিশ্বাস বাড়বে।
- সংক্ষিপ্ত ও অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন থাকবে ৩৬ নম্বরের। বিষয়ভিত্তিক ধারণা থাকলে এখানে একেবা
- উত্তরের জন্য প্রয়োজনীয় রাফ কাজ পৃষ্ঠার ডান দিকে মার্জিন টেনে করতে পারো।
- অযথা স্টেপ জাম্প করতে যেও না। এতে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা যেমন বাড়ে, তেমনই নম্বর হারানোর ভয় থাকে।
- উপপাদ্য এবং তার প্রয়োগের প্রশ্নে ছবি যথাযথ ভাবে আঁকতে চেষ্টা করবে, কারণ এর জন্য নম্বর বরাদ্দ থাকে।
- পরিমিতি ও ত্রিকোণমিতির প্রশ্নে যদি ছবি দাও, তবে তা সংক্ষিপ্ত ভাবে বর্ণনা করবে। অর্থাৎ কী বোঝাতে চেয়েছ, তা উল্লেখ করবে।
- রে ফুল মার্কসই তুমি পেতে পারো।
- একটি প্রশ্নের উত্তর শেষ করার পরে ২ ইঞ্চি মতো ফাঁক রেখে পরবর্তী উত্তর শুরু করো। রিভাইজ করার সময়ে যদি কোনও ভুল চোখে পড়ে, তা হলে ওই জায়গাটি ব্যবহার করতে পারো সংশোধনের জন্য।
- ভেদ ও অনুপাতের অঙ্কে ধ্রুবক ব্যবহার করলে তা অবশ্যই উল্লেখ করবে। যেমন: k হল ভেদ ধ্রুবক ইত্যাদি।
- বর্গমূল করার সময়ে ধনাত্মক ও ঋণাত্মক উভয় মূলই লিখবে। যেমন:
- উত্তর লেখার সময়ে রাশি অনুযায়ী একক অবশ্যই উল্লেখ করবে। যেমন: বৃত্তের ক্ষেত্রফল ৪২ বর্গসেমি, অথবা গোলকের ঘনফল ৪২ ঘনসেমি।
- কোনও উত্তর যদি সম্পূর্ণ না-ও করতে পারো, তা কেটে দিও না। কারণ যতটুকু করেছ, তা যদি সঠিক হয়, তা হলে কিছু নম্বর পেতে পারো।
- বীজগণিত, পরিমিতি ও ত্রিকোণমিতির সূত্রগুলি আর এক বার ঝালিয়ে নাও।
- সম্পাদ্যের প্রশ্নে অন্তর্বৃত্ত বা পরিবৃত্ত অঙ্কনে পরিমাপ যথাযথ না হলে বা কম্পাস সামান্য সরে গেলে অঙ্কনে ত্রুটির আশঙ্কা থাকে। সে ক্ষেত্রে স্পর্শক বা মধ্যসমানুপাতী সংক্রান্ত প্রশ্নগুলির উত্তর করতে পারো।
- পাটীগণিতে একটি প্রশ্ন সুদকষা এবং অন্যটি অংশীদারী কারবার থেকে আসবে বলে আশা করতে পারো।
- বৃত্তের মধ্যে নানা কোণ এবং স্পর্শক সংক্রান্ত উপপাদ্যগুলি ভাল ভাবে তৈরি করবে।
- পাঠ্যপুস্তকের অনুশীলনীর পাশাপাশি কষে দেওয়া উদাহরণগুলি ভাল করে অভ্যেস করে নাও; বিশেষ করে জ্যামিতির প্রয়োগ ও ত্রিকোণমিতির উচ্চতা-দূরত্ব সম্পর্কীয় প্রশ্নগুলি।
x2=16,
অতএব, x=4, -4
যেহেতু x হল দৈর্ঘ্যের মান, তাই x=-4 গ্রহণযোগ্য নয়।
অতএব, x=4, -4
যেহেতু x হল দৈর্ঘ্যের মান, তাই x=-4 গ্রহণযোগ্য নয়।
শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতিতে কিছু কথা মাথায় রেখো:
পরিশেষে বলব, অযথা উদ্বিগ্ন হয়ো না। সমস্ত ছাত্রছাত্রীর কথা মাথায় রেখেই প্রশ্নপত্র তৈরি হয় এবং উত্তরপত্র মূল্যায়ন করা হয়। তাই আত্মবিশ্বাস রেখেই পরীক্ষা দাও। সকলের সাফল্য কামনা করি।
No comments:
Post a Comment